নিয়োগ নিয়ে বার বার অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি স্কুল সার্ভিস কমিশনকে স্কুলে গ্রুপ-ডি কর্মী নিয়োগ নিয়ে আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হয়েছে। যদিও, উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ মামলায় পরিকল্পনা করে এগোতে চাইছে কমিশন। আদালত যা বলেছে, তা অক্ষরে অক্ষরেই পালন করার চেষ্টা চালাচ্ছে এসএসসি। এই অবস্থায় বছর শেষেই কাটতে চলেছে এসএসসির উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জট কাটতে চলেছে।
শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১
স্কুল খোলার পরেই করোনা আক্রান্ত ৩৩ পড়ুয়া!
করোনা আতঙ্ক এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি গোটা দেশ। করোনার কারণে দীর্ঘ সময় স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকার পরে সম্প্রতি খুলেছে স্কুল-কলেজ। আর এরি মধ্যে ৬৬ জন মেডিক্যাল পড়ুয়ার পর এবার কর্নাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরুতে করোনা সংক্রমণ দেখা দিল ৩৩ স্কুল পড়ুয়ার।
রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের জন্য খারাপ খবর; পড়ুন
সরকারি কর্মচারীদের জন্য খারাপ খবর। এবার বছরে ১০ টি ছুটি নষ্ট হতে চলেছে। প্রকাশিত হয়েছে ২০২২ সালের রাজ্য সরকারি কর্মীদের ছুটির তালিকা। মোট ১০টি ছুটির দিন রবিবার পড়ে সাড়ে সর্বনাশ হল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের। এই তালিকায় রয়েছে নেতাজির জন্মদিন, মে দিবস, বকরি ঈদ, মহালয়া, লক্ষ্মীপুজো, ছটপুজো ও বড়দিনের মতো ছুটি। ফলে স্বভাবতই মন খারাপ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের।
শুক্রবার রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের জন্য প্রকাশ করা ২০২২ সালের ছুটির তালিকায় মোট ৪০টির মতো ছুটি রয়েছে।
১২০টি ওয়ার্ডে প্রার্থী ঘোষণা বামফ্রন্টের; দেখে নিন তালিকা
আগামী ১৯ ডিসেম্বর কলকাতায় পুরভোট। তৃণমূলের আগেই প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করল বামেরা।
১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- পল্লব মুখোপাধ্যায়
২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- দেবলীনা ভট্টাচার্য
৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- নমিতা দাস
৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- কানাইলাল পোদ্দার
৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- রমেশ পাণ্ডে
৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- নাম চূড়ান্ত হয়নি
৭নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মোহন তাপস কুণ্ডু
৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মাধব বসু
৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- দীপিকা ভট্টাচার্য
১০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- করুণা সেনগুপ্ত
১১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- প্রদ্যুৎ নাথ
১২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- পূবালি দেব
১৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- স্বপন ঘোষ
১৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- দীপা সাহা
১৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- সুজিত দেব
১৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মতিলাল ঘোষ
১৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- শ্রাবণী চক্রবর্তী
১৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- রুমা ভট্টাচার্য
২০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- অজিত চৌধুরী
২১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- সুজাতা সাহা
২২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বাম প্রার্থী নয়
২৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- ধীরেন্দ্র পাণ্জে
২৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মঞ্জু মেহতা
২৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- চূড়ান্ত নয়
২৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- পাপিয়া গঙ্গোপাধ্যায়
২৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- ইজাজ আহমেদ
২৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মহম্মদ সৈয়দ
৩০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- শ্বাশতী দাশগুপ্ত
৩১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- তরুণ বসু
৩২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- জয়দীপ ভট্টাচার্য
৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মণীষা বিশ্বাস
৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত হয়নি
৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- সমীর চক্রবর্তী
৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মৌসুমী ঘোষ
৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মিঠু দাস
৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- প্রশান্ত দে
৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত হয়নি
৪০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- কাবেরী ভট্টাচার্য
৪১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- নেহাল আহমেদ কায়জার
৪২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- প্রদীপ সিং
৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত নয়
৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- শহীদ কাশিমুদ্দিন
৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত হয়নি
৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- অনুসা আকবর
৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বাম প্রার্থী নয়
৪৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- অন্বেষা দাস
৪৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বাম প্রার্থী নয়
৫০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বাম প্রার্থী নয়
৫১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত নয়।
৫২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- রুকসানা বেগম
৫৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বাম প্রার্থী নয়
৫৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- জাহাঙ্গীর মণ্ডল
৫৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- চৈতালী ভৌমিক নায়ার
৫৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- জয়শ্রী দেব নন্দী
৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- দিলীপ পোদ্দার
৫৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত নয়
৫৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- রমা কর বসু
৬০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মনজর এহসান
৬২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বাম প্রার্থী নয়
৬৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মহম্মদ সিরাজ খান
৬৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মহম্মদ আজম জাভেদ
৬৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- অনুলেখা সিনহা
৬৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- শাকিব আখতার
৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- দীপু দাস
৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- ডরোথি মজুমদার ঘোষাল
৬৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- গোপাল হাজরা
৭০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বরুণ দাস
৭১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- কেকা মিত্র
৭২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- প্রকাশ ভট্টাচার্য
৭৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মধুমিতা দাস
৭৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- দীপা চক্রবর্তী
৭৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- ফৈয়জ আহমেদ খান
৭৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- শাকিল আখতার
৭৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- সাজদা পারভিন
৭৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- জ্যোতি দাস
৭৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত নয়
৮০নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বাম প্রার্থী নয়
৮১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- রিঙ্কু দে
৮২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- পারমিতা দাশগুপ্ত
৮৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত নয়
৮৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বীথিকা নাথ
৮৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- গোবিন্দ নস্কর
৮৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বাম প্রার্থী নয়
৮৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- যুক্তিশ্রী দাস সোম
৮৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- কার্তিক মণ্ডল
৮৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- ডঃ সলিল চৌধুরী
৯০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত নয়
৯১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- সুরজিৎ সেনগুপ্ত
৯২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মধুছন্দা দেব
৯৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- গোপা রায়চৌধুরী
৯৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- বুলা শীল
৯৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- অন্বেষা ভৌমিক
৯৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- দীপালি গোস্বামী
৯৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- সুশান্ত পাল
৯৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী
৯৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- শিখা মুখোপাধ্যায়
১০০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- মীরা ঘোষ
১০১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- অতনু চট্টোপাধ্যায়
১০২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- ভাস্বতী গঙ্গোপাধ্যায়
১০৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- নন্দিতা রায়
১০৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখনও চূড়ান্ত নয়
১০৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- নমিতা দত্ত
১০৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- এখন চূড়ান্ত নয়
১০৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- গৌতম রায়
১০৮ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- তপন মালিক
১০৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- শিখা পূজারি
১১০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী- তনুশ্রী মণ্ডল
ফের পুরনো নিয়ম ফিরিয়ে আনা হোক; চান শিক্ষকরা
সম্প্রতি বঙ্গে খুলেছে স্কুল-কলেজ। করোনা আবহে বিধি মেনে পঠনপাঠন চালাতে সুবিধা হবে ভেবেই নবম থেকে দ্বাদশ, এই চার শ্রেণির ক্লাসের দিন ভাগাভাগি করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাতে সুবিধার তুলনায় অসুবিধা কিছু কম হচ্ছে না বলে শিক্ষক শিবিরের অভিমত। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দু-একটি ক্লাস নিয়ে বসে থাকতে হচ্ছে শিক্ষকদের। এই অবস্থায় শিক্ষক শিবিরের একাংশ চাইছেন, দিন বিভাজন তুলে দিয়ে পুরনো নিয়ম ফিরিয়ে আনা হোক। চার শ্রেণির সব পড়ুয়া রোজই স্কুলে আসুক। এখন ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতির হার যা, তাতে একই দিনে ওই চার শ্রেণির পড়ুয়ারা এলেও করোনা বিধি মেনে ক্লাস করতে কোনও অসুবিধা হবে না।
প্রসঙ্গত, ১৬ নভেম্বর স্কুল খোলার পরে প্রথমে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সকলে রোজ স্কুলে আসছিল।
শিক্ষকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দিন ভাগ করে দেওয়ার পরে গরহাজিরার ছবি বিশেষ বদলায়নি। সব থেকে কম ছাত্রছাত্রী আসছে মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার। তার একটা কারণ হতে পারে এই যে, নবম শ্রেণির পড়ুয়ারা কিছু দিনের মধ্যেই দশম শ্রেণিতে উঠে যাবে। তাই তাদের অনেকেই এখন আর স্কুলে আসতে চাইছে না। একাদশের যে-সব পড়ুয়ার ল্যাবরেটরি-নির্ভর বিষয় আছে, তারাই স্কুলে আসছে কিছু বেশি সংখ্যায়।
বেতন বন্ধের নির্দেশ; অস্বস্তিতে সরকার; ফের ডিভিশন বেঞ্চে এসএসসি
এর আগে সিবিআই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন বা এসএসসি। এ বার একক বেঞ্চের বেতন বন্ধের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ তারা ফের ডিভিশন বেঞ্চে আপিল করেছে। আগামী সোমবার ওই মামলার শুনানি হতে পারে।
প্রসঙ্গত, নিয়োগ ঘিয়ে বহু অনিয়মের অভিযোগ। এবার গ্রুপ ডি নিয়োগে অনিয়ম নিয়ে আরও চাপে স্কুল সার্ভিস কমিশন। প্রথমে ভুয়ো নিয়োগের কারণে ২৫ জনের বেতন বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
বোর্ডের সিদ্ধান্ত তারা কোনও প্রশিক্ষণহীনদের শংসাপত্র দেবে না: পর্ষদের আইনজীবী
২০১৪ সাল থেকে প্রাথমিক টেট উত্তীর্ণদের শংসাপত্র দেওয়া এখনও বন্ধ রয়েছে। এবার সেই শংসাপত্র পেতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করলেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণহীন পরীক্ষার্থীরা। তাঁদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য আদালতে এদিন জানান, সার্টিফিকেট না পাওয়ায় তাঁর মক্কেলরা অন্য রাজ্যে চাকরি করার আবেদনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর পাশাপাশি পরীক্ষায় কত নম্বর পেয়েছে তাঁরা পাশ করেছেন, তাও জানা যাচ্ছে না।
২০১৪ সালে প্রাথমিক টেট পরীক্ষায় পাশ করার পরেও শংসাপত্র পাননি প্রায় ৩০ হাজার পরীক্ষার্থী। এদের মধ্যে প্রশিক্ষণপ্রাপ্তও যেমন আছেন। তেমনই আছেন প্রশিক্ষণ ছাড়া পরীক্ষার্থীও। শুক্রবার বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি অজয় মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের আইনজীবী লক্ষ্মী গুপ্ত বলেন, বোর্ডের সিদ্ধান্ত তারা কোনও প্রশিক্ষণহীনদের শংসাপত্র দেবে না।