কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর নোটিশ পাওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। রক্ষাকবচ পেতে গিয়েছেন হাইকোর্টের দ্বারে। সেই আবেদনের শুনানির আগে এ বার অসুস্থ অনুব্রত মণ্ডলকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর নোটিশ পাওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। রক্ষাকবচ পেতে গিয়েছেন হাইকোর্টের দ্বারে। সেই আবেদনের শুনানির আগে এ বার অসুস্থ অনুব্রত মণ্ডলকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
'আমরা চাই মানুষ তৈরি হোক... ট্রেনিং দিয়ে ছাত্রদের গ্রামে গ্রামে পাঠা।' এদিন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংগঠনিক নির্বাচনে এই ঘোষণা করলেন চেয়ারপার্সন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর তিনি বলেন, 'এবার আমার একটাই লড়াই, শিল্প এবং কর্মসংস্থান। আমরা চাই মানুষ তৈরি হোক। ট্রেনিং দিয়ে ছাত্রদের গ্রামে গ্রামে পাঠাব।'
আগামী কাল, বৃহস্পতিবার থেকে অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য খুলছে স্কুলের দরজা। কিন্তু শহরের বেশির ভাগ স্কুল কর্তৃপক্ষই জানাচ্ছেন, ওই দিন থেকে অষ্টম থেকে দ্বাদশের সব পড়ুয়াকে একসঙ্গে স্কুলে আনার ঝুঁকি নিতে চাইছেন না তাঁরা।
প্রসঙ্গত, ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে রাজ্যে স্কুল খুলছে। সোমবার নবান্নে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অষ্টম শ্রেণি থেকে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠনপাঠন শুরু হচ্ছে অফলাইনেই। জানা গিয়েছে, ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে স্কুল খুলবে। অষ্টম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা স্কুলে যাবে। ক্লাস শুরু হবে কলেজ, ইউনিভার্সিটিরও। পঞ্চম থেকে সপ্তম শ্রেণির পঠনপাঠন হবে 'পাড়ায় পাঠশালা'য়। ছোটদের স্কুল এখনই খুলছে না। ৪, ৫ সরস্বতী পুজো। ছেলেমেয়েরা পুজো করতে পারবে। সরকারি, বেসরকারি অফিসে ৭৫ শতাংশ হাজিরা নিয়ে হবে কাজকর্ম।
শিক্ষক বদলি নিয়ে ফের বিতর্ক। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ না মানার অভিযোগ উঠল স্কুলের এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। কেন তিনি আদালতের নির্দেশ মানেননি তা সরাসরি জানতে চাইলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতি ওই প্রধান শিক্ষককে আগামী মঙ্গলবার সশরীরে আদালতে হাজিরার নির্দেশ দেন বলে জানা গিয়েছে। বাড়ির কাছে বদলি চেয়ে কোনও শিক্ষক রাজ্য সরকারের উৎসশ্রী পোর্টালে আবেদন করতে পারেন।
গত ২১ জানুয়ারি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় স্কুলকে নির্দেশ দেন, সাত দিনের মধ্যে বিনাশর্তে ওই শিক্ষককে অনুমতি দিতে হবে। মামলাটি ২৮ জানুয়ারি ফের শুনানির জন্য রাখা হয়। মামলকারী শিক্ষকের অভিযোগ, সাত দিন পেরিয়ে গেলেও কোনও অনুমতি দেননি প্রধান শিক্ষক। উল্টে ২৯ জানুয়ারি ইমেল মারফত তিনি জানতে চান ২৮ জানুয়ারি শুনানিতে কী হয়েছে। মঙ্গলবার এই পুরো ঘটনাটি শুনে ক্ষোভ প্রকাশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর কড়া নির্দেশ, এখন অনুমতি দিলেও কিছু যায় আসে না। প্রধান শিক্ষককে হাজির হতে হবে আদালতে। কেন তিনি আগের নির্দেশ মানেনি তার জবাব দিতে হবে।
করোনা অতিমারির প্রভাব কিছুটা স্তিমিত হতেই বেঙ্গালুরুতে খুলে দেওয়া হয়েছে স্কুল। সোমবার থেকেই কোভিডবিধি মেনে প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুল খুলে দেওয়ায় ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবকরা মোটের উপর খুশি। এ রাজ্যেও শিশু চিকিৎসক থেকে শুরু করে ছাত্র শিক্ষক এমনকি, সাধারণ মানুষের একটা অংশ চাইছেন স্কুল যাক প্রথম শ্রেণির পড়ুয়ারা।
প্রসঙ্গত, ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে পশ্চিমবঙ্গে স্কুল খুলছে।
গতকাল স্কুল খোলার ঘোষণায় খুশি শিক্ষক মহলের বড় অংশ। তবে, বেশ কিছু প্রশ্ন এখনও ঘুরপাক খাচ্ছে তাঁদের মধ্যে। একই সঙ্গে স্কুল খুললে এবং পাড়ায় শিক্ষালয় চললে দু-টির ভারসাম্য রক্ষা হবে কীভাবে? বিভিন্ন প্রধান শিক্ষক সংগঠনের বক্তব্য, উৎসশ্রী পোর্টালের মাধ্যমে শিক্ষক বদলি প্রক্রিয়া তরান্বিত হয়েছে এটা ঠিকই। তবে, এর ফলে গ্রামাঞ্চলের বহু স্কুলে শিক্ষক পদ খালি হয়েছে। কারণ, শিক্ষকদের পছন্দের স্কুল অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শহরাঞ্চলে।
প্রসঙ্গত, ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে রাজ্যে স্কুল খুলছে। সোমবার নবান্নে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অষ্টম শ্রেণি থেকে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠনপাঠন শুরু হচ্ছে অফলাইনেই। জানা গিয়েছে, ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে স্কুল খুলবে। অষ্টম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা স্কুলে যাবে। ক্লাস শুরু হবে কলেজ, ইউনিভার্সিটিরও। পঞ্চম থেকে সপ্তম শ্রেণির পঠনপাঠন হবে 'পাড়ায় পাঠশালা'য়। ছোটদের স্কুল এখনই খুলছে না। ৪, ৫ সরস্বতী পুজো। ছেলেমেয়েরা পুজো করতে পারবে। সরকারি, বেসরকারি অফিসে ৭৫ শতাংশ হাজিরা নিয়ে হবে কাজকর্ম।
জাতীয় শিক্ষা নীতি কার্যকর করা নিয়ে ফের বিতর্ক। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুর কমিশনের সচিব রজনীশ জৈন সোমবার ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। যার মূল বক্তব্য হল, উচ্চশিক্ষায় পড়ুয়াদের যোগ্যতার মাপকাঠি স্থির করা হবে সর্বভারতীয় স্তরে। যা জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০-র অংশ বলে দাবি করা হয়েছে। কীভাবে তা কার্যকর হবে, সে ব্যাপারে মতামত ও পরামর্শ জানাতে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।