রামপুরহাটকাণ্ডে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। শুধু তাই নয়, রিপোর্ট পাওয়ার পর কেন্দ্রীয় দল পাঠানো হবে রামপুরহাটে। নেতৃত্বে থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের যুগ্মসচিব পদমর্যাদার এক আধিকারিক।
প্রসঙ্গত, দুর্ঘটনা নয়, আগুন লাগানো হয়েছিল। রামপুরহাটের বগটুই গ্রামের পুড়ে যাওয়া বাড়ি ও অকুস্থল পরিদর্শনের পর এমনটাই জানাল সিট।
দুর্ঘটনা নয়, আগুন লাগানো হয়েছিল। রামপুরহাটের বগটুই গ্রামের পুড়ে যাওয়া বাড়ি ও অকুস্থল পরিদর্শনের পর এমনটাই জানাল সিট। প্রাথমিক তদন্তের পর সিটের আধিকারিক সঞ্জয় সিং জানিয়ে দিলেন, এই সব বাড়িতে আগুন লাগানো হয়েছিল।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC) সম্প্রতি বার্তা দিয়েছিল, এবার থেকে দেশের সব কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের ভরতির ক্ষেত্রে অভিন্ন প্রবেশিকা পরীক্ষা হবে। জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০-তে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়েই স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে পড়ুয়া ভরতির জন্য কমন এন্ট্রান্স টেস্টের ব্যবস্থা করা হবে। এদিন সেই মতোই নির্দেশ দিল ইউজিসি।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এম জগদিশ কুমার এমন নির্দেশিকা জারি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে আগামী জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে অভিন্ন প্রবেশিকা পরীক্ষা হবে। ইউজিসি-র প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকার জন্য পড়ুয়াদের আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এম জগদিশ কুমার বলেন, "২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক ও স্নাতকত্তর স্তরে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি অভিন্ন প্রবেশিকা পরীক্ষার ব্যবস্থা করবে। সেই মতোই কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ভরতির প্রক্রিয়া শুরু হবে।"
প্রসঙ্গত, সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নিয়ন্ত্রণাধিন কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্য ৪৫। সবকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকে নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী স্নাতক স্তাতকত্তর স্তরে পড়ুয়াদের ভরতি নেওয়া হবে। প্রবেশিকার প্রশ্নপত্র হবে পড়ুয়াদের দ্বাদশ শ্রেণির সিলেবাসের উপর ভিত্তি করেই।
দীর্ঘ দিন আটকে আছে রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ সহ একাধিক নিয়োগ প্রক্রিয়া। এর ফলে বেশ সমস্যায় পড়েছেন এই রাজ্যের চাকরি প্রার্থীদের একটা বড় অংশ। এমন সময় নিয়োগ নিয়ে ভাল খবর শোনালেন শিক্ষামন্ত্রী। 'রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ খুব দ্রুত শুরু হবে।' বিধানসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে বললেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি বলেন, "দ্রুত শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হবে। তবে এখন নিয়োগ নিয়ে কিছু সমস্যা চলছে।
শেষ এক বছরে কেন্দ্রীয় সরকারি স্তরে চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারী নিয়োগ বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। এই সংখ্যা ১৩ লক্ষ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ২৪ লক্ষ। সোমবার লোকসভায় এই তথ্য দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, অধিকাংশ শূন্যপদে স্থায়ী নিয়োগ একপ্রকার বন্ধ বলেই কি চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগে এভাবে জোর দিচ্ছে কেন্দ্রের সরকার?
যদিও ২০২০ সালে এহেন চুক্তিভিত্তিক কর্মীর সংখ্যা ২০১৯ সালের তুলনায় সামান্য কম ছিল। ২০১৯ সালে সারা দেশে কেন্দ্রীয় সরকারি স্তরে চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীর সংখ্যা ছিল ১৩ লক্ষ ৬৪ হাজার ৩৭৭ জন। অর্থাৎ, ২০১৯-এর তুলনায় ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় সরকারি স্তরে চুক্তিভিত্তিক কর্মীর হ্রাসপ্রাপ্তির সংখ্যা সামান্যই। সম্প্রতি সংসদে এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে কর্মিবর্গ মন্ত্রক জানিয়েছিল, বিভিন্ন মন্ত্রক এবং কেন্দ্রীয় সরকারি দফতরে ২০২০ সালের ১ মার্চের হিসেব অনুযায়ী সাড়ে আট লক্ষেরও বেশি পদ খালি রয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় সরকারি স্তরে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগের সংখ্যা বৃদ্ধির পরিসংখ্যানকে রীতিমতো তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।
রাজনৈতিক অশান্তিতে ফের অগ্নিগর্ভ বীরভূমের রামপুরহাট। রাতের অন্ধকারে গ্রামের কয়েকটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। অগ্নিদগ্ধ হয়ে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে রামপুরহাটের বগতুই গ্রাম। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত গোটা এলাকা। চলছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। আতঙ্কের চাদরে ঢাকা গ্রাম। থমথমে পরিবেশ। অভিযোগ, গ্রামে ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছে পুলিশকে।
সোমবার রাতে রামপুরহাটে জাতীয় সড়কের পাশ থেকে উপপ্রধান ভাদু শেখকে বোমা ছুঁড়ে দুষ্কৃতীরা খুন করে বলে অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ, এরপরই ভাদু শেখের যাঁরা অনুগামী ছিলেন তাঁরা ওই এলাকায় অগ্নিসংযোগ করেন। বেশ কিছু বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। মঙ্গলবার সেই গ্রাম থেকে সাতজনের অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার করা হয়। সোমবার রাতেই গ্রামে যান দমকলের আধিকারিকরা। দমকলেরই এক আধিকারিক জানান, সোমবার রাতে তিনজনের দেহ এবং মঙ্গলবার সকালে সাতজনের দেহ উদ্ধার হয়। গ্রামে পুলিশ পিকেট বসানো হয়েছে।
ফের মধ্যবিত্তের হেঁশেলে চাপ পড়তে চলেছে। এবার বাড়তে চলেছে ঘরোয়া রান্নার গ্যাস (১৪ কেজি) দাম। দাম বাড়ল ৫০ টাকা। বানিজ্যিক রান্নার গ্যাসের (১৯ কেজি) দাম কমল ৮ টাকা।
