মঙ্গলবারই হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গুরুত্বপূর্ণ শুনানি রয়েছে উচ্চ প্রাথমিকে ইন্টারভিউ তালিকা নিয়ে। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, শুনানির সময় কমিশন যে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া হাইকোর্টের নির্দেশে শুরু করে দিয়েছে সেই প্রসঙ্গ আদালতে উঠতে চলেছে।
মঙ্গলবারই হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গুরুত্বপূর্ণ শুনানি রয়েছে উচ্চ প্রাথমিকে ইন্টারভিউ তালিকা নিয়ে। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, শুনানির সময় কমিশন যে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া হাইকোর্টের নির্দেশে শুরু করে দিয়েছে সেই প্রসঙ্গ আদালতে উঠতে চলেছে।
উচ্চ প্রাথমিক নিয়ে ইতিমধ্যে একাধিক অভিযোগ জমা পড়ল স্কুল সার্ভিস কমিশনে। আদালতের নির্দেশে স্কুল সার্ভিস কমিশন তিনটি মাধ্যমে অভিযোগ নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছিল। কমিশন সূত্রে পাওয়া খবর, উচ্চ প্রাথমিক বা আপার প্রাইমারিতে ইন্টারভিউ তালিকা নিয়ে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার অভিযোগ জমা পড়েছে। যার মধ্যে ইমেল মারফত সবথেকে বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে কমিশনে। প্রায় ৫ হাজার ৩০০ অভিযোগ জমা পড়েছে ইমেল মারফত।
এদিন প্রাথমিকের প্রশ্নভুল সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি ছিল। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে এই গুরুত্বপূর্ণ মামলাটির শুনানি হয়। এর আগের দিন বিচারপতি ৭৩৮ জনের নামের লিস্ট বের করার ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছিলেন। যদিও এদিন তিনি কিছুটা ভিন্নমত পোষণ করেন। এদিন শুনানির শুরুতে মামলাকারীদের আইনজীবী ৭৩৮ জনের নাম প্রকাশের সাপেক্ষে বেশকিছু যুক্তি তুলে ধরেন। যদিও প্রাথমিক শিক্ষক পর্ষদের আইনজীবি আদালতে এর তীব্র বিরোধিতা করেন।
করোনার প্রকোপ কমতে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল হরিয়ানা সরকার। ইতিমধ্যে ১৬ জুলাই নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য স্কুল খুলে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, ২৩ জুলাই স্কুল খুলে যাচ্ছে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য। সরকারি এবং বেসরকারি, সব স্কুলই খোলার নির্দেশ দিয়েছে সে রাজ্যের সরকার।
গুরুতর অভিযোগ। শিশু পাচারের মতো বিস্ফোরক অভিযোগ উঠল স্কুলের প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় গ্রেফতারও করা হয়েছে বাঁকুড়ার জওহর নবোদয় বিদ্যালয়ের প্রিন্সিপাল কেকে রাজোরিয়া-সহ পাঁচজনকে। ধৃতদের মধ্যে একজন স্কুল কর্মীও রয়েছেন। সোমবার অভিযুক্তদের আদালতে তোলা হয়। বাঁকুড়া-১ নম্বর ব্লকের কালপাথর এলাকার এই বিদ্যালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে শিশু পাচারের অভিযোগ সামনে আসায় ক্ষোভে ফুটছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য ভাল খবর। ডিএ বাড়িয়ে ২৮ শতাংশ করার প্রস্তাবে বুধবার অনুমোদন দিল কেন্দ্র। সূত্রের খবর, গত বছর স্থগিত রাখার পর কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা ডিএ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিশ্চিত করেছে। কয়েক মাস ধরে এই ঘোষণার অপেক্ষায় থাকা কেন্দ্রীয় সরকারের প্রায় ৫২ লক্ষ কর্মচারী এবং ৬০ লক্ষ পেনশনপ্রাপকদের কাছে এটা কার্যত এক বড়োসড়ো স্বস্তির খবর।
বেশ কয়েক মাস ধরে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ডিএ বৃদ্ধির ব্যাপারটি ঝুলে ছিল।
এই একবছরে অন্তত ৩ বার ডিএ বৃদ্ধির প্রস্তাব আসে। সেই ৩ বারের হিসাব যোগ করেই এককালীন ১১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। এই বৃদ্ধির ফলে যারা এতদিন ১৭ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ পেতেন, তাঁরা একলাফে ২৮ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা পাবেন। যদিও, এই বর্ধিত ডিএ কবে থেকে কার্যকর হবে তা এখনও স্পষ্ট নয়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকেই বর্ধিত মহার্ঘ ভাতা পেতে পারেন সরকারি কর্মী এবং পেনশনভুগিরা। তবে, এই প্রস্তাবের এখনও বেশ কিছু জায়গায় ছাড়পত্র পাওয়া বাকি। সেক্ষেত্রে সেপ্টেম্বর থেকে নতুন হারে ডিএ পাওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে, তাতে চিন্তার কোনও কারণ নেই। নতুন ডিএ যেদিনই কার্যকর হোক না কেন, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা ১ জুলাই থেকেই এরিয়ার পাবেন।
কেন্দ্রের দেওয়া এই মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধির নেপথ্যে অঙ্ক হল ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ৪ শতাংশ বৃদ্ধি, ২০২০ সালের জুনে ৩ শতাংশ বৃদ্ধি এবং ২০২১ সালের জানুয়ারিতে ৪ শতাংশ বৃদ্ধির মোট পরিমাণ। সেই হিসেব অনুযায়ী, কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের ১১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি হচ্ছে যা আগের ১৭% ডিএ এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে তা বৃদ্ধি পেয়ে ২৮% হচ্ছে। অর্থাৎ এখন কত বেতন পাচ্ছেন তা বুঝতে গেলে আগের বেতনের সঙ্গে ১১ শতাংশ যোগ করে হিসেব করুন। কেন্দ্রীয় সরকারের প্রায় ৫২ লক্ষ কর্মচারী এবং ৬০ লক্ষ পেনশনপ্রাপকদের কাছে কার্যত স্বস্তি। ডিএ-র হার সংশোধনের পরে কর্মীরা ২৮ শতাংশ ডিএ পাবেন। সেই অনুযায়ী, মাসিক ডিএ ১১ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। তবে আগামী দিনেও ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
করোনা সংক্রমণ কমতেই স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নিল মধ্যপ্রদেশ সরকার। বুধবার মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান এই কথাই ঘোষণা করেছেন বলে জানা গিয়েছে। তবে আপাতত একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্যই স্কুল খোলা হবে। একই সঙ্গে খুলে যাবে কলেজও।