রবি শাস্ত্রীর পর বিরাট কোহলিদের দায়িত্ব কাঁধে নিতে চলেছেন রাহুল দ্রাবিড়। 'দ্য ওয়াল'-এর ভারতীয় দলের কোচ হওয়া একপ্রকার চূড়ান্ত। বলা যেতে পারে ঘোষণা শুধু সময়ের অপেক্ষা। টি-২০ বিশ্বকাপের পরেই সম্ভবত দ্রাবিড় দায়িত্ব বুঝে নেবেন। এই মুহূর্তে দ্রাবিড় জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির প্রধান পদে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। দ্রাবিড় কোচ হয়ে যাওয়ার পর এনসিএ-র প্রধানের পদ ফাঁকা হয়ে যাবে।
সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১
রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১
সতীর্থ চাহালকে জাতি বৈষম্যমূলক মন্তব্য; গ্রেফতার যুবরাজ সিংহ
ভারতের প্রাক্তন অলরাউন্ডারকে জাতি বৈষম্যমূলক মন্তব্য করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পরে অন্তর্বর্তিকালীন জামিনে ছাড়া পান যুবরাজ। গত বছর রোহিত শর্মার ইনস্টাগ্রামে একটি লাইভ সেশনে এসে যুজবেন্দ্র চাহালের উদ্দেশে জাতিবিদ্বেষমূলক মন্তব্য করেছিলেন যুবরাজ।
কয়েকদিন আগেই এই সংক্রান্ত মামলায় হাই কোর্ট থেকে আগাম জামিন নিয়েছিলেন যুবরাজ সিংহ। এদিন তাই তদন্তে সাহায্য করতেই হিসারে এসেছিলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার। সঙ্গে ছিলেন তাঁর নিরাপত্তারক্ষী এবং উকিল। এরপরই আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁকে গ্রেফতার করেন পুলিশ আধিকারিকরা। এরপরই কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয় যুবরাজকে। তারপর আগাম জামিনের কাগজের ভিত্তিতে তাঁকে ছেড়েও দেওয়া হয়েছে।
কালীপুজোর পরই কি খুলছে স্কুল-কলেজ? কি জানালেন ব্রাত্য বসু? পড়ুন
করোনার কারণে দীর্ঘ দিন বন্ধ আছে স্কুল-কলেজ। যদিও স্কুল-কলেজ খোলার ক্ষেত্রে সম্প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছে রাজ্য। তবে পুরোটাই নির্ভর করছে কোভিড পরিস্থিতির উপর। "মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গোটা রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর নজরে রেখেছেন। করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে তিনি যেমন পরামর্শ দেবেন সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করবে শিক্ষা দফতর", রবিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে এমন মন্তব্য করলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
রবিবার দমদম বিধানসভা কেন্দ্রে একটি সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে দমদমের বিধায়ক ব্রাত্য বসু বলেছেন, "কোভিড পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধান্ত নেবেন। তাঁর সিদ্ধান্ত মোতাবেক খুলবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।" প্রসঙ্গত, পুজোর পর স্কুল খোলার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মাস কয়েক আগেই ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এবার ৪ বছরের স্নাতক কোর্স চালু করতে চায় সরকার!
কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ বিশ্ববিদ্যালয়গুলি তো বটেই, যত শীঘ্র সম্ভব দেশের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে চার বছরের স্নাতক কোর্স শুরু করতে আগ্রহী নরেন্দ্র মোদীর সরকার। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)-এর তরফে ইতিমধ্যে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। কী ভাবে দ্রুত এই নয়া কোর্স চালু করা যায়, তার জন্য কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্যদেরও শলা-পরামর্শ চাইল কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক ৷কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক জানিয়েছে, ২০১৩ সালের ৪ বছরের স্নাতক কোর্স-এর থেকে এই নয়া কোর্স অনেক আলাদা।
শিক্ষক নিয়োগে একাধিক বদল, স্নাতক স্তরে ৫০ শতাংশ নম্বর না থাকলেও আবেদন করা যাবে
শিক্ষক নিয়োগে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বদল আনল এনসিটিই। প্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগে একাধিক নিয়মে রদবদল করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এবার থেকে স্নাতক স্তরে ৫০ শতাংশ নম্বর না থাকলেও স্নাতকোত্তর স্তরে বি. এড সহ ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকলে আবেদন করা যাবে প্রাথমিকের টেটে। এর পাশাপাশি, প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির এডুকেশন টিচার এবং শারীরশিক্ষার শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য স্নাতকোত্তরে ৫৫ % নম্বর এবং ৩ বছরের ইন্ট্রিগ্রেটেড বি.এড- এম. এড প্রশিক্ষণ থাকলেও আবেদন করা যাবে।
এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল, পশ্চিমবঙ্গে আপাতত প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত টেট নেওয়া হত, তবে এবার দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত টেট নেওয়ার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছে ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার্স এডুকেশন (এনসিটিই)। ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশের বিভিন্ন রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে প্রয়োজনীয় তথ্য পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তার ভিত্তিতে ৩১ মার্চের মধ্যে বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দেয় এনসিটিই-গঠিত একটি কমিটি।
এতদিনে শিক্ষক নিয়োগের জন্য পশ্চিমবঙ্গে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বাধ্যতামূলকভাবে (টিচার্স এলিজিবিলিটি টেস্ট) নেওয়া হয়। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত টেট নেওয়ার দায়িত্ব আছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের হাতে। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত টেট নেয় স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)। নবম শ্রেণি থেকে টেট নেওয়া হয় না।
বিষয়ভিত্তিক পরীক্ষার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ করে এসএসসি বা স্কুল সার্ভিস কমিশন। সম্প্রতি একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এনসিটিই জানিয়েছে, নয়া জাতীয় শিক্ষানীতির আওতায় দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত টেট বা কেন্দ্রীয় টেট নেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
পড়ুয়া রয়েছে, শিক্ষক নেই, ক্রমশ বাড়ছে স্কুলছুটের সংখ্যা
স্কুলে শিক্ষক নেই। অভাবে ধীরে ধীরে বন্ধের মুখে রাজ্যের বেশকিছু স্কুল। ক্রমেই বেড়ে চলেছে স্কুলছুটের সংখ্যা। গোটা রাজ্যে সরকারি স্কুলগুলির কী অবস্থা? জানতে চেয়ে রাজ্যের কাছে বিস্তারিত রিপোর্ট তলব করেছে কলকাতা হাইকোর্ট।
এখন পর্যন্ত যা খবর পাওয়া গিয়েছে, কোথাও পড়ুয়ার সংখ্যা সাড়ে সাতশো, শিক্ষক মাত্র দু-জন। কোথাও আবার শিক্ষকের সংখ্যা ছাত্রছাত্রীদের তুলনায় ছ-গুণ বেশি।
মালদা– ১:৯৪ (অর্থাত্, ১ জন শিক্ষক ৯৪ জন পড়ুয়াকে পড়ান)
মুর্শিদাবাদ – ১:৮১
বাঁকুড়া – ১:৫৩
জলপাইগুড়ি – ১:৯২
ঝাড়গ্রাম – ১:৮৮
নদিয়া– ১:৭৫
শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১
ভাল খবর; পুজোর বোনাস দিল নবান্ন
ভাল খবর কর্মচারীদের জন্য। চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার অপারেটরদের পুজোয় বোনাস দিল নবান্ন। মূলত কম্পিউটার অপারেটর এবং ডেটা এন্ট্রি অপারেটরদের এই উত্সবের বোনাস দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে রাজ্য সরকার।