মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২২
পদ্মভূষণে সম্মানিত বাংলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য!
পদ্মভূষণ সম্মানে সম্মানিত হলেন বাংলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সামাজিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এই সম্মান এল তাঁর ঝুলিতে। প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে পদ্ম পুরস্কারের তালিকা প্রকাশ করল কেন্দ্র। আর তাতে রয়েছে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের নাম। শারীরিক অসুস্থতার কারণে দীর্ঘদিন রাজনীতি থেকে দূরে থাকলেও, আজও বাংলার রাজনীতিতে সমান প্রাসঙ্গিক তিনি। তাঁকেই এবার 'পদ্মভূষণ' সম্মান দিচ্ছে মোদী সরকার।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২২
আরও কড়া বিজেপি; শোকজের পর সাময়িক বরখাস্ত জয়প্রকাশ-রীতেশ
প্রথমে কারণ দর্শানোর নোটিশ। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাময়িক বরখাস্তের নোটিশ দেওয়া হল রীতেশ তিওয়ারি এবং জয়প্রকাশ মজুমদারকে। সোমবারই রাজ্য বিজেপির কার্যালয় সম্পাদক প্রণয় রায় জয়প্রকাশ মজুমদার ও রীতেশ তিওয়ারিকে চিঠি পাঠান। সেখানে লেখা হয়েছে, 'রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের নির্দেশ অনুসারে নিম্নলিখিত ব্যক্তিদ্বয়ের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের দল থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হচ্ছে।'
দিন কয়েক ধরে 'বিক্ষুব্ধ' বিজেপি নেতাদের সঙ্গে মেলামেশা, সাংসদ শান্তনু ঠাকুরের আহ্বানে বৈঠকে অংশ নেওয়ায় জয়প্রকাশ মজুমদার, রীতেশ তিওয়ারি-সহ একাধিক বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে দলবিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগ ওঠে।
এর কয়েক ঘণ্টা ব্যবধানে ঠাকুরবাড়িতে পৌঁছন জয়প্রকাশ মজুমদার। সেখানে দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন শান্তনু ঠাকুরের সঙ্গে। জানা যায়, সাংসদ পাশে থাকার আশ্বাসও দেন জয়প্রকাশকে। সেই ঘটনার ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে এবার জয়প্রকাশ মজুমদার ও রীতেশ প্রসঙ্গে আরও কড়া পদক্ষেপ করল বিজেপি। এদিন চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে, ওই দুই নেতার বিরুদ্ধে ওঠা দলবিরোধী কাজের তদন্ত শেষ হওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হল ওই দুই নেতাকে।
খোলা মাঠে ক্লাস; ক্লাস নেবেন কারা? পড়ুন
স্কুল খোলা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন মুখ্যমন্ত্রী। করোনা পরিস্থিতিতে বন্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্কুল খোলার দাবি জানাচ্ছেন অভিভাবকদের এক বড় অংশ। এই পরিস্থিতিতে প্রাথমিক পঠনপাঠনের নয়া উদ্যোগ হিসাবে 'পাড়ায় শিক্ষালয়' প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী জানান, স্কুল খুলে আবার যাতে স্কুল বন্ধ করতে না হয়, সে কারণে গোষ্ঠী সংক্রমণ না বাড়িয়ে আগে দরকার প্রতিবিধান। একই সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্কুল কবে খুলতে পারে তা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ঘোষণা করবেন। তিনি বলেন, "আমরা পুরো স্কুল ধাপে ধাপে খুলতে চাইছি। মুখ্যমন্ত্রী সামগ্রিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছেন।
এদিন শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, মহামারীর জন্য দীর্ঘদিন ধরে স্কুল বন্ধ। শ্রেণিকক্ষে পড়াশোনা হচ্ছে। একাধিক পদক্ষেপ সত্ত্বেও পড়ুয়াদের মনে ছাপ ফেলছে এই পরিস্থিতি। তাই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের প্রাক প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়াদের নিয়ে পাড়ায় পাড়া শিক্ষালয় শুরু হচ্ছে। সেখানে শিশুদের মানসিক বিকাশ, সামাজিক মেলামেশা, শরীরচর্চা, স্বাস্থ্যশিক্ষার পাশাপাশি সংখ্যা চেনানো, অক্ষরজ্ঞানের মতো বিষয়গুলিতে নজর দেওয়া হবে। শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রকল্পের নাম করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী।
পাড়ার খোলা জায়গা, মাঠের মতো স্থান বেছে নিয়ে ক্লাস শুরু হবে। ক্লাস নেবেন প্রাথমিক শিক্ষক, প্যারা টিচার-সহ শিশু শিক্ষাকেন্দ্রের সহায়করা। মূলত সরকারি এবং সরকার পোষিত প্রাক প্রাথমিক এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের নিয়ে ক্লাস চলবে। তবে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, পঞ্চায়েত ও পুরসভা, ভিলেজ ও ওয়ার্ড এডুকেশন কমিটিগুলিকে এগিয়ে আসতে আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষা প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবে চলছে কিনা তা তদারকি করবেন বিদ্যালয় পরিদর্শক এবং প্রশাসনিক কর্তারা। শিক্ষামন্ত্রীর আশা, রাজ্যের এই উদ্যোগ গোটা দেশের কাছে পথ প্রদর্শক হয়ে উঠবে।
এবার বিজেপি ছাড়লেন বনি!
কিছুদিন আগে অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের বিজেপি ত্যাগের ঘোষণা নিয়ে আলোড়ন পড়েছিল রাজনৈতিক মহলে। এবার বিজেপি ছাড়ার কথা ঘোষণা করলেন অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট শেয়ার করে একথা জানান অভিনেতা। উল্লেখ্য, বঙ্গ বিধানসভা ভোটের আগে বিজেপি-তে যোগদান করেছিলেন তিনি। ফেসবুক পোস্টে বনি লেখেন, 'আমি সকলের উদ্দেশে জানাচ্ছি, বিজেপি-র সঙ্গে আমার সম্পর্ক ছিন্ন হল। প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেনি বিজেপি।
বড় উদ্যোগ, ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে রাজ্যে শুরু হবে 'পাড়ায় পাড়ায় শিক্ষালয়'
স্কুল খোলা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন মুখ্যমন্ত্রী। করোনা পরিস্থিতিতে বন্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্কুল খোলার দাবি জানাচ্ছেন অভিভাবকদের এক বড় অংশ। এই পরিস্থিতিতে প্রাথমিক পঠনপাঠনের নয়া উদ্যোগ হিসাবে 'পাড়ায় শিক্ষালয়' প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী জানান, স্কুল খুলে আবার যাতে স্কুল বন্ধ করতে না হয়, সে কারণে গোষ্ঠী সংক্রমণ না বাড়িয়ে আগে দরকার প্রতিবিধান। একই সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্কুল কবে খুলতে পারে তা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ঘোষণা করবেন। তিনি বলেন, "আমরা পুরো স্কুল ধাপে ধাপে খুলতে চাইছি।
এদিকে, রাজ্যে দেড় বছর বাদে স্কুল খুললেও ফের কোভিডের থাবায় বন্ধ হয়ে যায় স্কুল। ফের পড়ুয়াদের একমাত্র ভরসা অনলাইন ক্লাস। বাড়িতে নেট সমস্যা থেকে শুরু করে ডিভাইস, এই সমস্ত সমস্যা যাতে পড়ুয়াদের পড়াশুনায় বাধা হয়ে না দাঁড়ায় সেই দিতে লক্ষ্য রেখে অভিনব উদ্যোগ রাজ্য সরকারের। পড়া বুঝতে পড়ুয়াদের সাহায্য করতে এবার পাড়ায় পাড়ায় শিক্ষালয় কর্মসূচি শুরু করল সরকার। ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে রাজ্যে শুরু হবে পাড়ায় পাড়ায় শিক্ষালয়।
রাজ্যে ধাপে ধাপে খুলবে স্কুল, দিনক্ষণ ঘোষণা করবেন মুখ্যমন্ত্রী: শিক্ষামন্ত্রী
স্কুল খোলা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন মুখ্যমন্ত্রী। করোনা পরিস্থিতিতে বন্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্কুল খোলার দাবি জানাচ্ছেন অভিভাবকদের এক বড় অংশ। এই পরিস্থিতিতে প্রাথমিক পঠনপাঠনের নয়া উদ্যোগ হিসাবে 'পাড়ায় শিক্ষালয়' প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী জানান, স্কুল খুলে আবার যাতে স্কুল বন্ধ করতে না হয়, সে কারণে গোষ্ঠী সংক্রমণ না বাড়িয়ে আগে দরকার প্রতিবিধান।