কলকাতার পর এবার সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়। মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রীকে সাম্মানিক ডি-লিট দিচ্ছে সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়। উচ্চশিক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য দেওয়া হচ্ছে সাম্মানিক ডি-লিট। একই মঞ্চে উপস্থিত রাজ্যপালও।
কলকাতার পর এবার সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়। মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রীকে সাম্মানিক ডি-লিট দিচ্ছে সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়। উচ্চশিক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য দেওয়া হচ্ছে সাম্মানিক ডি-লিট। একই মঞ্চে উপস্থিত রাজ্যপালও।
ভোররাতের ভয়াবহ আগুন বস্তিতে। এর জেরে সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হল পাঁচটি বাড়ি। এর পাশাপাশি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ওই বস্তিতে থাকা বাকি বাড়িগুলিও। বিধ্বংসী আগুনে বাড়ির মধ্যে থাকা সব জিনিসপত্র পুড়ে গিয়েছে। এমনকি সেখানকার বাসিন্দাদের প্রয়োজনীয় নথিও পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। এই আগুন লাগার খবর পেয়েই ভোররাতেই ঘটনাস্থলে এসেছিলেন দমকল। আগুন যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়েছেন দমকলের কর্মীরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতেও সমর্থ হয়েছেন তাঁরা। সোমবার ভোররাতে ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ক্ষীরপাই পুরসভা এলাকায়। সেখানকার হালদারদিঘি এলাকায় থাকা বস্তিতে লেগেছিল আগুন। কী থেকে আগুন লেগেছে তা এখনও জানা যায়নি।
এই বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত ৫ টি বাড়ি। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত আরও কয়েকটি বাড়ি। এমনই ঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ক্ষীরপাই পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের ক্ষীরপাই হালদার দিঘি এলাকায়। হালদার দিঘি বস্তিতে ১৫টির মতো পরিবার বসবাস। হঠাৎ করে সোমবার ভোররাতে সেই বস্তিতেই কেউ বা কারা আগুন লাগিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। আগুন দ্রুত ভয়াবহ আকার ধারণ করে। পাশাপাশি পানীয় জলের কোন ব্যবস্থা না থাকায় স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নেভাতে পারেননি। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় ঘাটালের দমকলবাহিনী। দমকল এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ততক্ষণে পুড়ে গিয়েছে পাঁচটি বাড়ি
বঙ্গে শিক্ষক নিয়োগ ঘিরে বিতর্ক কিছুতেই থামছে না। এমন আবহে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০ লক্ষ টাকা করে নেওয়া হয়েছিল প্রত্যেক চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে। এর পাশাপাশি একাদশ-দ্বাদশ অথবা শিক্ষা দফতরের গ্রুপ সি বা ডি-র চাকরিপ্রার্থীদের জন্য ছিল ভিন্ন 'রেট'। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের বা ED তদন্তে উঠে এসেছে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য। নিয়োগ দুর্নীতির জন্য চক্রের মাথাদের তৈরি এহেন 'রেট চার্ট' জেনে হতবাক ইডির আধিকারিকরাও।
আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির গ্রেফতারি নিয়ে ভাঙড়ে উত্তেজনা অব্যাহত। এ বার সেই জেলার পাথরপ্রতিমা থেকে শাসকদলকে সরাসরি হুঁশিয়ারি দিলেন বামনেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়।
শুক্রবার বিভিন্ন জায়গা থেকে সিপিএমের যুব সংগঠনের কর্মীরা বড় র্যালি করে কামদেবপুরের সভাস্থলে গিয়ে হাজির হন। মঞ্চে বক্তৃতা করতে গিয়ে রাজ্য সরকার ও তৃণমূলকে একাধিক ইস্যুতে আক্রমণ করেন মীনাক্ষী। তিনি বলেন, "সাধারণ মানুষকে ভয় দেখানো হচ্ছে। তাঁদের কাজ বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হচ্ছে। এই সভামঞ্চ থেকে তাদের বলতে চাই, মন্ত্রী থেকে আমলারা জেলে রয়েছেন। পার্থ আর অর্পিতার প্রেম লায়লা-মজনুকেও হার মানায়।" তাঁর সংযোজন, "এ বার কি জেলের মধ্যে সরস্বতী পুজোর ফিতে কেটেছেন পার্থ? পুজোয় পূজারী কি মানিক এবং সুবীরেশ ভট্টাচার্য?" এর পর মমতাকে কটাক্ষ করে বলেন, "এখন আমাদের জাতীয় পাখি পরিবর্তন হয়েছে। সাদা শাড়ি মাথায় ঝুঁটি কু-কু করছে।"
শাসকদলের ভোটব্যাঙ্ক নষ্ট হচ্ছে বলেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার বারুইপুর আদালতে ঢোকার মুখে এমন বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট (আইএসএফ)-এর বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি।
ভাঙড়ের হাতিশালায় তৃণমুলের পার্টি অফিস ভাঙচুর, আগুন দেওয়া, তৃণমূল কর্মীদের মারধর, এলাকায় অশান্তি তৈরির চেষ্টার মতন গুরুতর অভিযোগ রয়েছে নওশাদ এবং আসমা খাতুনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনার তদন্তে নেমে সিসিটিভি ফুটেজ এবং বিভিন্ন ভিডিয়ো ক্লিপ খতিয়ে দেখে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। সেই অভিযোগেই শুক্রবার তাঁদের বারুইপুর আদালতে পেশ করা হয়। আদালতে তাঁদের নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানাবে কলকাতা লেদার কমপ্লেক্স থানার পুলিশ।
শুক্রবার বারুইপুর আদালতে ঢোকার মুখে নওশাদ বলেন, " এই রাজ্যের শাসকদলের ভোট ব্যাঙ্ক নষ্ট হচ্ছে তাই এই গ্রেফতারি।
অন্য দিকে গত ২১ জানুয়ারি ধর্মতলায় আইএসএফের কর্মসূচিতে পুলিশের উপর হামলা এবং সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর-সহ একাধিক অভিযোগে জেল হেফাজতে রয়েছেন নওশাদ। ব্যাঙ্কশাল আদালতের নির্দেশে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেলে থাকবেন তিনি।
প্রায় সাড়ে আট বছর পর মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার থেকে ছাড়া পেলেন নেতাই কাণ্ডে প্রধান অভিযোগের তালিকায় থাকা ডালিম পাণ্ডে ও তপন দে। তাঁদের স্বাগত জানাতে বাম যুবক কর্মীরা উপস্থিত হয়েছিলেন সংশোধনাগার চত্বরে। জেল থেকে বার হতেই গলায় মালা দিয়ে র্যালি করে নিয়ে যাওয়া হয়। জেল থেকে বেরিয়েই তারা 'মাটি পুনরুদ্ধারের' বার্তা দেন। ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি লালগড়ের নেতাই গ্রামে গণহত্যার ঘটনা ঘটেছিল।
চিটফান্ডে জালিয়াতির অভিযোগে ফের সিবিআইয়ের জালে এক তৃণমূল নেতা। হুগলি জেলার খানাকুল ১ নম্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি প্রবীর চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করল সিবিআই আধিকারিকরা। তাকে গ্রেফতারের পর আরামবাগ মহকুমা আদালতে তোলা হয়।