গত কাল রাতে জয়নগর পেট্রলপাম্পে হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। ওই এলাকার তৃণমূল বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের গাড়ি লক্ষ্য করে এই হামলা চালায়। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় সেলিম খান ও সরফুদ্দিন খান ও আমিন আলি সর্দার।
এই ঘটনা ঘটার ২৪ ঘণ্টা পার হবার আগেই এই কেসের দায়িত্ব নিয়েছে সিআইডি। আর সময় যতই এগোচ্ছে জয়নগর কাণ্ডে স্পষ্ট হচ্ছে তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দের ছবি।
প্রাথমিক ভাবে সিআইডি-র অনুমান পুরানো খুনের বদলা নিতেই এই ঘটনা। তবে কোনমতেই টার্গেট ছিলন না বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস। সরফুদ্দিনকে খুন করার জন্যে এই শ্যুটআউট। তার বিরুদ্ধে বেশকিছু খুনের মামলা রয়েছে। বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের ডান হাত ছিলেন তিনি। ওই একই এলাকার বাবুয়া নামে অপর এক দুষ্কৃতীর সাথে অনেক দিন ধরে বিবাদ চলছিল সরফুদ্দিনের।
স্থানীয় তৃণমূল নেতা গৌর সরকারের অনুগামী এই বাবুয়া।
এলাকা সূত্রে খবর, তৃণমূল আশ্রিত দুই দুষ্কৃতীর মধ্যে বিবাদের কারণেই এই শ্যুটআউটের ঘটনা এবং ৩ জনের মৃত্যু।
এই ঘটনা ঘটার ২৪ ঘণ্টা পার হবার আগেই এই কেসের দায়িত্ব নিয়েছে সিআইডি। আর সময় যতই এগোচ্ছে জয়নগর কাণ্ডে স্পষ্ট হচ্ছে তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দের ছবি।
এলাকা সূত্রে খবর, তৃণমূল আশ্রিত দুই দুষ্কৃতীর মধ্যে বিবাদের কারণেই এই শ্যুটআউটের ঘটনা এবং ৩ জনের মৃত্যু।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন