নিজস্ব প্রতিবেদন: শনিবার বিকেলে ১২ নম্বর তুঘলক লেনের বাড়িতে গিয়ে কংগ্রেস হাইকমান্ড রাহুল গান্ধীর সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করলেন বঙ্গ কংগ্রেসের সভাপতি সোমেন মিত্র।
বঙ্গ কংগ্রেসের দায়িত্ব নেবার পরে এই প্রথম রাহুল গান্ধীর সঙ্গে বৈঠক করলেন সোমেন মিত্র।
এই বৈঠকের পরেই সোমেন বাবু জানিয়ে দেন, "বাংলায় কংগ্রেসের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে কোনও মতভেদ নেই। এই বিষয়ে রাহুলের সঙ্গে কথা হয়েছে। অগণতান্ত্রিক তৃণমূলের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামবে কংগ্রেস।" এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে সোমেন মিত্র ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলার পর্যবেক্ষক গৌরভ গগৈ।
এই রাজ্যে তৃণমূলের সঙ্গে জোটের ঘোর বিরোধী সোমেন মিত্র, আব্দুল মান্নান,অধীর চৌধুরী ও দীপা দাশমুন্সি। রাজনৈতিক মহলে এমনটাই খবর। এদের মধ্যে আবার কিছু নেতা আছেন যারা এই রাজ্যে একা লড়ার পক্ষে।
কিন্তু একা লড়ার পক্ষে নন সোমেন মিত্র ও আবদুল মান্নানের মতন নেতারা।
এই বিষয়ে তাঁদের যুক্তি এর ফলে দক্ষিণ বঙ্গে আরও অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়বে কংগ্রেস। তাঁদের ইচ্ছা এর বদলে যদি এই রাজ্যে বামেদের সাথে জোট হয়, তাহলে মোদীর বিরুদ্ধে যেমন লড়াই করা যাবে আবার সংখ্যা লঘু ভোটে ভাগ বসানো সম্ভব হবে। আর এই জোটের ফলে গোটা রাজ্যে কমকরে ১০ আসনে জয়ের সম্ভাবনা থাকবে। কংগ্রেস সূত্রে খবর, এই ইচ্ছার কথা কংগ্রেস নেতারা রাহুল গান্ধীর কাছে আজ জানিয়েছেন। আর তাই এখন কংগ্রেস শিবির তাকিয়ে আছে সীতারম ইয়েচুরি ও বঙ্গ সিপিআই(এম) দিকে।
এই বৈঠকের পরেই সোমেন বাবু জানিয়ে দেন, "বাংলায় কংগ্রেসের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে কোনও মতভেদ নেই। এই বিষয়ে রাহুলের সঙ্গে কথা হয়েছে। অগণতান্ত্রিক তৃণমূলের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামবে কংগ্রেস।" এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে সোমেন মিত্র ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলার পর্যবেক্ষক গৌরভ গগৈ।
এই রাজ্যে তৃণমূলের সঙ্গে জোটের ঘোর বিরোধী সোমেন মিত্র, আব্দুল মান্নান,অধীর চৌধুরী ও দীপা দাশমুন্সি। রাজনৈতিক মহলে এমনটাই খবর। এদের মধ্যে আবার কিছু নেতা আছেন যারা এই রাজ্যে একা লড়ার পক্ষে।
কিন্তু একা লড়ার পক্ষে নন সোমেন মিত্র ও আবদুল মান্নানের মতন নেতারা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন