কলকাতা নিউজ ব্যুরো: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ককে সঙ্গে নিয়ে ইতিমধ্যে বেশকিছু ক্ষেত্রে শিক্ষক নিয়োগ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। কিন্তু ওই নিয়োগের ভবিষ্যৎ কি তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
আর এই নিয়োগ করতে গিয়ে চরম ভাবে আদালত অবমাননার অভিযোগ উঠেছে। আদালতে যদি প্রমাণিত হয় হয়ে কমিশন আদালত অবমাননা করেছে, তাহলে নিয়োগ প্রক্রিয়া ও নিযুক্ত শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ কি হবে তা বিচার করবে কলকাতা হাইকোর্ট।
হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশের অভিযোগ, কমিশনের উদাসীনতার জন্য নিয়োগ প্রক্রিয়া ক্রমশই জটিল হচ্ছে।
আর এই কারণে শিক্ষক নিয়োগের উপর মামলার পাহাড় জমছে। তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার আদালতকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজের ইচ্ছামতন নিয়োগ-প্রক্রিয়া চালিয়ে গিয়েছেন।
গত শুক্রবার বিচারপতি ইন্দ্র প্রসন্ন মুখার্জির সিঙ্গেল বেঞ্চ ২০১২ সালের হবু শিক্ষকদের করা মামলায় বিচারপতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, "সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও নতুন ভাবে নিয়োগ-প্রক্রিয়া কিভাবে চলছে?" তিনি আর ও বলেন," সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে বলা আছে পরীক্ষা নেওয়া যাবে কিন্তু ফল প্রকাশ করা যাবে না। পরীক্ষার ফল মুখ বন্ধ করা খামে আদালতে জমা দিতে হবে।"
এই নির্দেশ কমিশন কিভাবে মেনে চলছে তার রিপোর্ট দেখতে চাইল ইন্দ্র প্রসন্ন মুখার্জির সিঙ্গেল বেঞ্চ। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৮ ফেব্রুয়ারি।
হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশের অভিযোগ, কমিশনের উদাসীনতার জন্য নিয়োগ প্রক্রিয়া ক্রমশই জটিল হচ্ছে।
গত শুক্রবার বিচারপতি ইন্দ্র প্রসন্ন মুখার্জির সিঙ্গেল বেঞ্চ ২০১২ সালের হবু শিক্ষকদের করা মামলায় বিচারপতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, "সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও নতুন ভাবে নিয়োগ-প্রক্রিয়া কিভাবে চলছে?" তিনি আর ও বলেন," সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে বলা আছে পরীক্ষা নেওয়া যাবে কিন্তু ফল প্রকাশ করা যাবে না। পরীক্ষার ফল মুখ বন্ধ করা খামে আদালতে জমা দিতে হবে।"
এই নির্দেশ কমিশন কিভাবে মেনে চলছে তার রিপোর্ট দেখতে চাইল ইন্দ্র প্রসন্ন মুখার্জির সিঙ্গেল বেঞ্চ। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৮ ফেব্রুয়ারি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন