কলকাতা নিউজ ব্যুরো: রাজ্যে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের কাউন্সেলিংয়ের উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়াল। শুক্রবার এই নির্দেশ দেন হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা।
এই স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি জুলাইয়ে।
আদালত সূত্রে পাওয়া খবর অনুসারে, ২২ জানুয়ারি ও ২০ ফেব্রুয়ারি দু-বার অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করেছিল আদালত। সেই স্থগিতাদেশের মেয়াদ ছিল ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এদিন সেই মেয়াদ বাড়ানোর নির্দেশ দিলেন বিচারপতি।
উল্লেখ্য, সরকারি স্কুল গুলিতে প্রধান শিক্ষক হতে গেলে ২০১৫ সাল পর্যন্ত স্নাতকোত্তরে ৪০ শতাংশ নাম্বার থাকা বাধ্যতামূলক।
এর পরে ২০১৬ সালে সেটা বাড়িয়ে ৪৫ শতাংশ করা হয়।
যদিও ২০১৭ সালে সেই নিয়মের আবার বদল করে সেটা ৫০ শতাংশ করা হয়।
এর পাশাপাশি ১০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা ও বিএড থাকা বাধ্যতা মূলক।
এই বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতে মামলা হয়। মামলার প্রেক্ষিতে সবাইকে পরীক্ষায় বসার অনুমতি দেয় আদালত।
মামলাকারীদের আইনজীবীর দাবি, এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয় নি। আর সেই কারণে তারা কাউন্সেলিংয়ে ডাক পাচ্ছেন না। আর এর ফলে আবার মামলা হয় আদালতে। যদিও ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে কাউন্সেলিং হবার কথা ছিল।
আদালত সূত্রে পাওয়া খবর অনুসারে, ২২ জানুয়ারি ও ২০ ফেব্রুয়ারি দু-বার অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করেছিল আদালত। সেই স্থগিতাদেশের মেয়াদ ছিল ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এদিন সেই মেয়াদ বাড়ানোর নির্দেশ দিলেন বিচারপতি।
উল্লেখ্য, সরকারি স্কুল গুলিতে প্রধান শিক্ষক হতে গেলে ২০১৫ সাল পর্যন্ত স্নাতকোত্তরে ৪০ শতাংশ নাম্বার থাকা বাধ্যতামূলক।
এর পরে ২০১৬ সালে সেটা বাড়িয়ে ৪৫ শতাংশ করা হয়।
এর পাশাপাশি ১০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা ও বিএড থাকা বাধ্যতা মূলক।
এই বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতে মামলা হয়। মামলার প্রেক্ষিতে সবাইকে পরীক্ষায় বসার অনুমতি দেয় আদালত।
মামলাকারীদের আইনজীবীর দাবি, এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয় নি। আর সেই কারণে তারা কাউন্সেলিংয়ে ডাক পাচ্ছেন না। আর এর ফলে আবার মামলা হয় আদালতে। যদিও ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে কাউন্সেলিং হবার কথা ছিল।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন