কলকাতা নিউজ ব্যুরো: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ অনেক দিনের। শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় যোগ্য প্রার্থীদের সুযোগ না দিয়ে অপেক্ষাকৃত কম নাম্বার পাওয়া পরীক্ষার্থীদের সুযোগ দেওয়ার অভিযোগ বার বার উঠেছে।
স্বচ্ছভাবে নিয়োগের দাবিতে টানা ২৭ দিন অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন রাজ্যের হবু শিক্ষকরা। এবার একই দাবিতে অনশনে বসতে চলেছেন আপার প্রাইমারিতে ডাক না পাওয়া কয়েক হাজার পরীক্ষার্থী। আপারের এই প্রতিবাদ আন্দোলনের নেতা সিদ্ধার্থ কুমার মাল বলেন,
১. সিট আপডেটের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকার। কিন্তু সেই সিট আপডেট হল না কেন? যেখানে গেজেটে পরিষ্কার ভাবে উল্লেখ আছে ইন্টারর্ভিউ লিস্ট প্রকাশের ১৫ দিন আগে পর্যন্ত সিট আপডেট করে নিয়োগ করতে হবে।
২. প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ট্রেন্ড প্রার্থী থাকার পরেও কেনও আন-ট্রেন্ডদের সুযোগ দেওয়া হল।
৩. বেশি স্কোরের প্রার্থীদের সুযোগ দিতে হবে। তা না করে কেনও কম স্কোরের প্রার্থীদের সুযোগ দেওয়া হল।
৪. পিডিএফ দিতেই হবে।
৫. সন্দেহের তালিকায় থাকা প্রার্থীদের যাবতীয় তথ্য প্রকাশ করতে হবে।
৬. টানা ৬ বছর শিক্ষক নিয়োগ কেনও আটকে রাখা হল তার জবাব দিতে হবে।
৭. যে সব পরীক্ষার্থীরা কম নাম্বার পেয়ে চাকরিতে সুযোগ পেয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
১. সিট আপডেটের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকার। কিন্তু সেই সিট আপডেট হল না কেন? যেখানে গেজেটে পরিষ্কার ভাবে উল্লেখ আছে ইন্টারর্ভিউ লিস্ট প্রকাশের ১৫ দিন আগে পর্যন্ত সিট আপডেট করে নিয়োগ করতে হবে।
২. প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ট্রেন্ড প্রার্থী থাকার পরেও কেনও আন-ট্রেন্ডদের সুযোগ দেওয়া হল।
৩. বেশি স্কোরের প্রার্থীদের সুযোগ দিতে হবে। তা না করে কেনও কম স্কোরের প্রার্থীদের সুযোগ দেওয়া হল।
৫. সন্দেহের তালিকায় থাকা প্রার্থীদের যাবতীয় তথ্য প্রকাশ করতে হবে।
৬. টানা ৬ বছর শিক্ষক নিয়োগ কেনও আটকে রাখা হল তার জবাব দিতে হবে।
৭. যে সব পরীক্ষার্থীরা কম নাম্বার পেয়ে চাকরিতে সুযোগ পেয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন