কলকাতা নিউজ ব্যুরো: প্রথমে প্রশাসনের অনুমতি মেলে কিন্তু কর্মসূচি পালনের দিন তুলে দেওয়া হল সভা-মঞ্চ। মঙ্গলবার নিজেদের দাবি আদায়ে কলকাতার বিধান-নগরের আচার্য সদন থেকে ময়ূখ ভবন পর্যন্ত মানব বন্ধন কর্মসূচি পালন করেন বিজিটিএ ( রানাঘাট ওবিআর বৃহত্তর গ্রাজুয়েট টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন) এর সদস্যরা।
ওই দিন প্রথম রাজ্য সম্মেলনেরও আয়োজন করেন তাঁরা।
কিন্তু প্রথমে অনুমতি মিললেও মঙ্গলবার অর্থাৎ কর্মসূচির দিন পুলিশ মঞ্চ তুলে দেয় বলে অভিযোগ। অবশ্য ওই স্থানেই পথ-সভা করার মাধ্যমে নিজেদের কর্মসূচি শেষ করেন বলে জানান সংগঠনের রাজ্য কমিটির সদস্য রত্নদীপ সামন্ত।
তাঁদের মূল দাবিগুলি হল –
১। রোপা ২০০৯ সংশোধন করে কেন্দ্রীয় বেতন কমিশনের সুপারিশের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে সমস্ত গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরির শিক্ষকদের অভিন্ন পে স্কেল চালু করতে হবে।
২। সর্বভারতীয় স্তরে প্রচলিত স্নাতক শিক্ষকদের বেতন কাঠামো অনুযায়ী গ্রেড পে ৪৬০০ টাকা ধার্য করে ১লা জানুয়ারি ২০০৬ থেকে কার্যকর করতে হবে।
৩। সরকারি বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষকদের ন্যায় সমগ্র কর্মজীবনে তিনবার উচ্চতর বেতন-ক্রমে উন্নীত করতে হবে।
৪। কেন্দ্রীয় বেতন কমিশনের সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই গ্রাজুয়েট ও পোষ্ট গ্রাজুয়েট শিক্ষক দের বেতন পার্থক্য বজায় রাখতে হবে।
৫। কন্ট্রোল অফ এক্সপেনডিচার অ্যাক্ট ২০০৫ বাতিল করতে হবে।
ওই দিন প্রথম রাজ্য সম্মেলনেরও আয়োজন করেন তাঁরা।
তাঁদের মূল দাবিগুলি হল –
১। রোপা ২০০৯ সংশোধন করে কেন্দ্রীয় বেতন কমিশনের সুপারিশের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে সমস্ত গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরির শিক্ষকদের অভিন্ন পে স্কেল চালু করতে হবে।
২। সর্বভারতীয় স্তরে প্রচলিত স্নাতক শিক্ষকদের বেতন কাঠামো অনুযায়ী গ্রেড পে ৪৬০০ টাকা ধার্য করে ১লা জানুয়ারি ২০০৬ থেকে কার্যকর করতে হবে।
৩। সরকারি বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষকদের ন্যায় সমগ্র কর্মজীবনে তিনবার উচ্চতর বেতন-ক্রমে উন্নীত করতে হবে।
৪। কেন্দ্রীয় বেতন কমিশনের সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই গ্রাজুয়েট ও পোষ্ট গ্রাজুয়েট শিক্ষক দের বেতন পার্থক্য বজায় রাখতে হবে।
৫। কন্ট্রোল অফ এক্সপেনডিচার অ্যাক্ট ২০০৫ বাতিল করতে হবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন