কলকাতা নিউজ ব্যুরো: শিক্ষক নিয়োগে প্যানেলের দুর্নীতির অভিযোগ তুলে প্রায় ন'বছর একটা মামলা চলছিল। আদালতের নির্দেশ থাকার পরেও মামলার আবেদনকারীদের পেশ করা অতিরিক্ত হলফনামার উত্তর-সহ পাল্টা হলফনামা দাখিলের গুরুত্ব না দেওয়ায় এবার পশ্চিম মেদিনীপুরে জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যাকে জরিমানা করলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।
রাজ্য লিগাল এড সার্ভিসে তাঁকে ১৭ হাজার টাকা জমা দিতে হবে।
একই সঙ্গে বিচারপতি নির্দেশ, কেনও হলফনামার উত্তর দিতে দেরি, আগামী ২ মে তা আদালতে হাজির হয়ে জানাতে হবে ওই চেয়ারম্যানকে।
অভিযোগ, ২০০৯ সালে ৯০০০ শিক্ষকের একটি প্যানেল তৈরি করে পশ্চিম মেদিনীপুর প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। প্যানেলে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সুমন্ত রায় নামে এক ব্যক্তি। ওই আবেদন পত্রে অভিযোগ করা হয়, নম্বরের ভিত্তিতে মেধা-তালিকা তৈরিতে দুর্নীতি হয়েছে। এমন অনেকে পরে চাকরি পেয়েছেন, যাঁদের নাম প্যানেলে ছিল না। তফসিলি জাতি ও জনজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত বলে এমন অনেকের নাম প্যানেলে ছিল, যারা আদৌ ওই সব সম্প্রদায় ভুক্ত নন। এই মামলার শুনানিতে মামলাকারী ও সংসদের কাছে হলফনামা চাওয়া হলেও তা নিয়ে টালবাহানার অভিযোগ ওঠ।
রাজ্য লিগাল এড সার্ভিসে তাঁকে ১৭ হাজার টাকা জমা দিতে হবে।
অভিযোগ, ২০০৯ সালে ৯০০০ শিক্ষকের একটি প্যানেল তৈরি করে পশ্চিম মেদিনীপুর প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। প্যানেলে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সুমন্ত রায় নামে এক ব্যক্তি। ওই আবেদন পত্রে অভিযোগ করা হয়, নম্বরের ভিত্তিতে মেধা-তালিকা তৈরিতে দুর্নীতি হয়েছে। এমন অনেকে পরে চাকরি পেয়েছেন, যাঁদের নাম প্যানেলে ছিল না। তফসিলি জাতি ও জনজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত বলে এমন অনেকের নাম প্যানেলে ছিল, যারা আদৌ ওই সব সম্প্রদায় ভুক্ত নন। এই মামলার শুনানিতে মামলাকারী ও সংসদের কাছে হলফনামা চাওয়া হলেও তা নিয়ে টালবাহানার অভিযোগ ওঠ।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন