কলকাতা নিউজ ব্যুরো: নির্বাচনের মধ্যে বিজেপি-তৃণমূলের অশান্তিতে উত্তপ্ত বীরভূমের নানুর। প্রশাসনের সামনেই তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের ঠেঙিয়ে এলাকাছাড়া করল বিজেপির মহিলা-বাহিনী। তৃণমূল কর্মীদের বাড়িতেও বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনায় একজন তৃণমূল কর্মী আহত হয়েছে।
জানা গিয়েছে, এদিন নানুরের ২১৭ নম্বর বুথে ভোট দিতে যাচ্ছিলেন এক বিজেপি সমর্থক। অভিযোগ, ওই সমর্থককে মারধর করে তৃণমূল আশ্রিত বেশ-কয়েকজন দুষ্কৃতী। এরপরই গ্রাম থেকে লাঠি-বাঁশ নিয়ে বেরিয়ে আসেন মহিলারা।
তৃণমূলের অস্থায়ী শিবির ভেঙে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। ওই অফিসেই চলছিল রান্নার আয়োজন। সে সব পুকুরে ফেলে দেন মারমুখী মহিলারা। শুধু তাই নয়, গ্রামে ঢুকে তৃণমূল কর্মীদের বাড়িতেও হামলা চালান হয়।
ওই মহিলাদের অভিযোগ, আমরা সবাই বিজেপি সমর্থক। আমাদের দলের সমর্থককে মেরেছে ওরা। ভোটের আগের দিন থেকেই বিজেপি সমর্থকদের বাড়িতে ঢুকে হুমকি, শাসানি দিয়ে গিয়েছে তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। এমনকি মারধরও করা হয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী ওই গ্রামে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন। এখনও গোটা এলাকা বেশ উত্তপ্ত।
জানা গিয়েছে, এদিন নানুরের ২১৭ নম্বর বুথে ভোট দিতে যাচ্ছিলেন এক বিজেপি সমর্থক। অভিযোগ, ওই সমর্থককে মারধর করে তৃণমূল আশ্রিত বেশ-কয়েকজন দুষ্কৃতী। এরপরই গ্রাম থেকে লাঠি-বাঁশ নিয়ে বেরিয়ে আসেন মহিলারা।
ওই মহিলাদের অভিযোগ, আমরা সবাই বিজেপি সমর্থক। আমাদের দলের সমর্থককে মেরেছে ওরা। ভোটের আগের দিন থেকেই বিজেপি সমর্থকদের বাড়িতে ঢুকে হুমকি, শাসানি দিয়ে গিয়েছে তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। এমনকি মারধরও করা হয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী ওই গ্রামে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন। এখনও গোটা এলাকা বেশ উত্তপ্ত।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন