বিধাননগর কমিশনারেট, সারদার কেলেঙ্কারির সৌজন্যে এই নামটি এখন সবার জানা। চার দিনে ৪ জন পুলিশ কমিশনার বদলে গেল বিধাননগরে। কিন্তু কেন এমন ঘটছে রাজ্যে? এক সূত্রের খবর, সারদা আতঙ্ক থেকে বাঁচতে দায়িত্ব নিতে অনীহা দেখিয়েছেন পুলিশ কর্তারা।
এবারে লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যের বিরোধী দল গুলির অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিধাননগর কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার জ্ঞানবন্ত সিংকে অপসারিত করেছিল নির্বাচন কমিশন। তাঁকেই আবার ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু ২৪ ঘণ্টা পর জ্ঞানবন্ত সিংকে এডিজি আইনশৃঙ্খলা পদে বসিয়ে নিশাত পারভেজ সিপি করে নবান্ন। মঙ্গলবার নিশাতকে সরিয়ে বিধাননগর কমিশনারেটের কমিশনার পদে বসানো হয় ভরতলাল মিনাকে।
বুধবার বিধাননগর কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার হলেন লক্ষ্মীনারায়ণ মিনা। চার দিনে ৪ সিপি বদলের পর অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার।
বিধাননগর কমিশনারেটের গণ্ডির মধ্যে রয়েছে মিডল্যান্ড, সারদার অফিস। আর এটাই মূল আতঙ্কের কারণ। বিধাননগর কমিশনারেটই তখন সারদা তদন্তে নেমেছিল। সেই বিধাননগর কমিশনারেটের তদানীন্তন দুই পুলিশ কর্মীকে মঙ্গলবার জেরা করেছে সিবিআই। বুধবার হাজিরা দেন বিধাননগর কমিশনারেটের তৎকালীন গোয়েন্দা প্রধান অর্ণব ঘোষ। রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশের মতে, সারদা বিতর্ক এড়াতে বিধাননগরে যেতে চাইছেন না কোনও পুলিশ কর্তা। আর এইভাবে পুলিশ কমিশনার বদলকে ভাল ভাবে নিচ্ছে না প্রশাসনের একটা বড় অংশ।
বিধাননগর কমিশনারেটের গণ্ডির মধ্যে রয়েছে মিডল্যান্ড, সারদার অফিস। আর এটাই মূল আতঙ্কের কারণ। বিধাননগর কমিশনারেটই তখন সারদা তদন্তে নেমেছিল। সেই বিধাননগর কমিশনারেটের তদানীন্তন দুই পুলিশ কর্মীকে মঙ্গলবার জেরা করেছে সিবিআই। বুধবার হাজিরা দেন বিধাননগর কমিশনারেটের তৎকালীন গোয়েন্দা প্রধান অর্ণব ঘোষ। রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশের মতে, সারদা বিতর্ক এড়াতে বিধাননগরে যেতে চাইছেন না কোনও পুলিশ কর্তা। আর এইভাবে পুলিশ কমিশনার বদলকে ভাল ভাবে নিচ্ছে না প্রশাসনের একটা বড় অংশ।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন