কলকাতা নিউজ ব্যুরো: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে তৈরি হওয়া সমস্যা এবং সেই সমস্যা কোন পথে সমাধান হবে, সেই পথ বের করা রাজ্য সরকারের কাছে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। যদিও রাজ্যের হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশের অভিযোগ, রাজ্য সরকারের কারণে শিক্ষক নিয়োগ আরও জটিল হয়েছে। রাজ্য সরকার প্রথম থেকে এই শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে সচেতন থাকলে আজ বিতর্ক এই পর্যায়ে পৌঁছুতে পারত না।
ইতিহাসের ১২০ জন শিক্ষক পদে প্রার্থীর চতুর্থ দফার মেধা তালিকা প্রকাশের পর কলকাতা হাইকোর্টে র্যাঙ্ক রিভিউ-এর আবেদন জানিয়েছিলেন বেশ কয়েকজন পরীক্ষার্থী। রিভিউ-এর পর উচ্চ আদালতের নির্দেশ মতন নয়া মেধা তালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। আর এরপরই শুরু হয়েছে বিতর্ক। উত্তরপত্র রিভিউ-এর ফলে কিছু পরীক্ষার্থীর র্যাঙ্ক ওপরের দিকে উঠে যায় এবং স্বাভাবিকভাবেই পিছিয়ে যায় অন্যদের র্যাঙ্ক।
তাতেই কমিশনের দিকে অস্বচ্ছতার অভিযোগে সরব হয়েছেন পিছিয়ে যাওয়া র্যাঙ্কের প্রার্থীরা।
গত ৩০ এপ্রিল পুনঃ-প্রকাশিত হয়েছে নবম ও দশম শ্রেণীর ইতিহাসের শিক্ষক নিয়োগের মেধা-তালিকা। তবে সেই তালিকার র্যাঙ্ক নিয়ে চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে ফের বিতর্ক ছড়িয়েছে। র্যাঙ্কের পরিবর্তন ঘটান হয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে। দেখা যাচ্ছে যে র্যাঙ্ক অনুসারে তিন-চার ধাপ পিছিয়ে গিয়েছে অনেকেরই।
প্রসঙ্গত, নির্বাচনের পর নবম ও দশম শ্রেণির ইতিহাসের প্রার্থী নিয়োগের চতুর্থ দফার কাউন্সিলিং, তবে র্যাঙ্কের এই বদলের কারণে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন অনেকে। অপরদিকে স্বচ্ছ নিয়োগের দাবিতে যে সমস্ত প্রার্থীরা অনশনে বসেছিলেন তাঁরাও লোকসভা ভোটের পরই ফের বিষয়টি নিয়ে ওপর মহলের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছে এক পরীক্ষার্থী।
ইতিহাসের ১২০ জন শিক্ষক পদে প্রার্থীর চতুর্থ দফার মেধা তালিকা প্রকাশের পর কলকাতা হাইকোর্টে র্যাঙ্ক রিভিউ-এর আবেদন জানিয়েছিলেন বেশ কয়েকজন পরীক্ষার্থী। রিভিউ-এর পর উচ্চ আদালতের নির্দেশ মতন নয়া মেধা তালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। আর এরপরই শুরু হয়েছে বিতর্ক। উত্তরপত্র রিভিউ-এর ফলে কিছু পরীক্ষার্থীর র্যাঙ্ক ওপরের দিকে উঠে যায় এবং স্বাভাবিকভাবেই পিছিয়ে যায় অন্যদের র্যাঙ্ক।
গত ৩০ এপ্রিল পুনঃ-প্রকাশিত হয়েছে নবম ও দশম শ্রেণীর ইতিহাসের শিক্ষক নিয়োগের মেধা-তালিকা। তবে সেই তালিকার র্যাঙ্ক নিয়ে চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে ফের বিতর্ক ছড়িয়েছে। র্যাঙ্কের পরিবর্তন ঘটান হয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে। দেখা যাচ্ছে যে র্যাঙ্ক অনুসারে তিন-চার ধাপ পিছিয়ে গিয়েছে অনেকেরই।
প্রসঙ্গত, নির্বাচনের পর নবম ও দশম শ্রেণির ইতিহাসের প্রার্থী নিয়োগের চতুর্থ দফার কাউন্সিলিং, তবে র্যাঙ্কের এই বদলের কারণে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন অনেকে। অপরদিকে স্বচ্ছ নিয়োগের দাবিতে যে সমস্ত প্রার্থীরা অনশনে বসেছিলেন তাঁরাও লোকসভা ভোটের পরই ফের বিষয়টি নিয়ে ওপর মহলের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছে এক পরীক্ষার্থী।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন