কলকাতা নিউজ ব্যুরো: রাজ্যে শাসক ও বিরোধী উভয় দল জোরদার ভাবে রাজনৈতিক প্রচারে ব্যস্ত। আর এই রাজনৈতিক প্রচারে মাঝেমধ্যে নেতাদের বক্তব্য থেকে উঠে আসছে হেভি-ওয়েট নেতাদের দলবদলের খবর। আর যার জেরে চাঞ্চল্য ছড়াচ্ছে গোটা রাজ্যে। তবে নেতাদের সেই আগাম ভবিষ্যৎ বানী মিলবে, নাকি মিলবে না, সেটা বলবে সময়।
শুক্রবার বিকেলে তমলুকের বিজেপি প্রার্থী সিদ্ধার্থ নস্করের সমর্থনে ময়নার দেউলিমাঠে এক জনসভার ডাক দেয় বিজেপি। সেই সভাতে উপস্থিত ছিলেন বিপ্লব দেব। সেখানে তিনি বলেন, ‘দিদি ২০১১ সালে এই রাজ্যে পরিবর্তন করেছিল।
আমরা ২০১৮ সালে ত্রিপুরায় বামেদের হারিয়ে পরিবর্তন করেছি। ত্রিপুরাতে গুণ্ডারাজ, মাফিয়ারাজ, ক্যাডাররাজ নেই। দিদি পরিবর্তনের পর বামেদের মাফিয়া ও ক্যাডারদের আঁচলে করে সঙ্গে এনেছেন। এই জেলাতে অধিকারী ব্রাদার্স জঙ্গলের রাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছে। ২৩ তারিখ ফলাফল ঘোষণা হওয়ার পর ১০০ জনের বেশি বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দবে। তখন দেখবেন আপনার শুভেন্দু-বাবু চলে যাবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ বাংলার প্রত্যেকটি জায়গায় পরিবর্তনের কথা শোনা যাচ্ছে। আমি এলাকার নাগরিকদের বলব, বিশেষ করে তৃণমূলের বন্ধুদের বলব, বন্ধুরা পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। আপনারাও চলে আসুন সিদ্ধার্থ-বাবুর সঙ্গে। এখনও সময় আছে। ১২তারিখ ভোট হবে। তার আগে নস্কর-বাবুর সঙ্গে হাত মেলান। তাতে আপনাদের জন্য ভালো হবে, বাংলার জন্য ভালো হবে।"
শুক্রবার বিকেলে তমলুকের বিজেপি প্রার্থী সিদ্ধার্থ নস্করের সমর্থনে ময়নার দেউলিমাঠে এক জনসভার ডাক দেয় বিজেপি। সেই সভাতে উপস্থিত ছিলেন বিপ্লব দেব। সেখানে তিনি বলেন, ‘দিদি ২০১১ সালে এই রাজ্যে পরিবর্তন করেছিল।
তিনি আরও বলেন, ‘আজ বাংলার প্রত্যেকটি জায়গায় পরিবর্তনের কথা শোনা যাচ্ছে। আমি এলাকার নাগরিকদের বলব, বিশেষ করে তৃণমূলের বন্ধুদের বলব, বন্ধুরা পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। আপনারাও চলে আসুন সিদ্ধার্থ-বাবুর সঙ্গে। এখনও সময় আছে। ১২তারিখ ভোট হবে। তার আগে নস্কর-বাবুর সঙ্গে হাত মেলান। তাতে আপনাদের জন্য ভালো হবে, বাংলার জন্য ভালো হবে।"
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন