দূষণ নিয়ে বিতর্ক চলছিল অনেক দিন ধরে। এর পাশাপাশি ছিল একাধিক সমস্যা। শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্য পৌষ মেলা আয়োজনে প্রতি বছর নাভিশ্বাস ওঠে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের। অবশেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল, এবার আর পৌষ মেলার আয়োজনের দায়িত্ব নেবে না তারা। ফলে চলতি বছর থেকে কার্যত বন্ধ হতে চলেছে পৌষ মেলা।
গতকালই পৌষ মেলা নিয়ে আলোচনাতে বসে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। বৈঠকে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্বভারতীর সমস্ত আধিকারিক ও শান্তিনিকেতন ট্রাস্টের সদস্যরা। সেখানে পৌষ মেলা আয়োজন না করার সিদ্ধান্তে বেশিরভাগ সায় দেয়।
বুধবার সকালে প্রকাশ্যে আসে সেই সিদ্ধান্ত। বিশ্বভারতীর এহেন সিদ্ধান্তে প্রশ্নের মুখে শতাব্দী-প্রাচীন পৌষ মেলার ভবিষ্যৎ। বিশ্বভারতী আয়োজন না করলে পৌষ মেলার আয়োজন প্রায় অসম্ভব।
শান্তিনিকেতন আশ্রমের প্রতিষ্ঠা দিবস ৭ পৌষ প্রতি বছর পৌষ মেলার আয়োজন করে বিশ্বভারতী। আগে পৌষ মেলায় নানা পণ্য নিয়ে সামিল হতেন স্থানীয় গ্রামগুলির বাসিন্দারা। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বাণিজ্যিক রূপ নিয়েছে মেলা। যার ফলে দূষণ ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ। প্রতি বছর যে জন্য আদালতকে জবাবদিহি করতে হচ্ছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকে।
গতকালই পৌষ মেলা নিয়ে আলোচনাতে বসে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। বৈঠকে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্বভারতীর সমস্ত আধিকারিক ও শান্তিনিকেতন ট্রাস্টের সদস্যরা। সেখানে পৌষ মেলা আয়োজন না করার সিদ্ধান্তে বেশিরভাগ সায় দেয়।
শান্তিনিকেতন আশ্রমের প্রতিষ্ঠা দিবস ৭ পৌষ প্রতি বছর পৌষ মেলার আয়োজন করে বিশ্বভারতী। আগে পৌষ মেলায় নানা পণ্য নিয়ে সামিল হতেন স্থানীয় গ্রামগুলির বাসিন্দারা। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বাণিজ্যিক রূপ নিয়েছে মেলা। যার ফলে দূষণ ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ। প্রতি বছর যে জন্য আদালতকে জবাবদিহি করতে হচ্ছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকে।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন