উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে যতজনকে ইন্টারভিউতে ডাকা হয়েছে তাদের নামের তালিকা সাজানোর কাজ চলছে। এখন স্কুলশিক্ষা দফতরের আধিকারিক থেকে সাধারণ কর্মচারীরা ব্যস্ত এই কাজে। ১০ জুলাই বিকেল ৫ টার মধ্যে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে ডাকা সবার নাম ও প্রাপ্ত নম্বরের তালিকা প্রকাশ করতে হবে কমিশনের ওয়েবসাইটে। তালিকায় থাকবে ২৪ হাজার ৫৬৪ প্রার্থীর নাম। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশের পর তালিকা তৈরির কাজ করছে সরকার।
শুক্রবার বিধানসভার লবিতে তৃণমূলের মহাসচিব তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "আমরা সবার নাম প্রকাশ করব। প্রয়োজনে সিডি করে পাঠিয়ে দেব।" নতুন করে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার দিন দ্রুত ঘোষণা হবে বলেও জানিয়েছেন পার্থবাবু। প্রসঙ্গত, নির্দিষ্ট বয়সের মধ্যে সরকারি চাকরির আবেদন করা যাবে।
পার্থবাবুর কথায়, "শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা যত দ্রুত হবে তত বেশি সংখ্যক ছাত্রছাত্রী আবেদন করতে পারবেন। দেরি হলে নির্দিষ্ট বয়স পেরিয়ে যাওয়ার কারণে অনেকে পরীক্ষায় বসতে পারবেন না। আমরা তা চাই না।"
উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৬ সালে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়ম না মানার অভিযোগ ওঠে। তাই এসএসসির নিয়োগ প্রক্রিয়াকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন পরীক্ষার্থীরা। তাঁদের দাবি, কমিশনের তিন নম্বর নিয়মে রয়েছে প্রার্থীর নথি যাচাই পর্ব শেষ করে ইন্টারভিউ করতে হবে। কিন্তু এখানে নথি যাচাই পর্ব শেষ না করেই কমিশন পার্সোনালিটি টেস্ট শুরু করছে। যেটা পুরোপুরি নিয়মবিরুদ্ধ। এমনকি ইন্টারভিউয়ের তালিকা পর্যন্ত প্রকাশ করা হয়নি। তাদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আদালতের স্পষ্ট নির্দেশ ছিল, ইন্টারভিউ বা পার্সোনালিটি টেস্ট হলেও আদালতের নির্দেশ ছাড়া চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ বা নিয়োগ করা যাবে না।
শুক্রবার বিধানসভার লবিতে তৃণমূলের মহাসচিব তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "আমরা সবার নাম প্রকাশ করব। প্রয়োজনে সিডি করে পাঠিয়ে দেব।" নতুন করে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার দিন দ্রুত ঘোষণা হবে বলেও জানিয়েছেন পার্থবাবু। প্রসঙ্গত, নির্দিষ্ট বয়সের মধ্যে সরকারি চাকরির আবেদন করা যাবে।
উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৬ সালে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়ম না মানার অভিযোগ ওঠে। তাই এসএসসির নিয়োগ প্রক্রিয়াকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন পরীক্ষার্থীরা। তাঁদের দাবি, কমিশনের তিন নম্বর নিয়মে রয়েছে প্রার্থীর নথি যাচাই পর্ব শেষ করে ইন্টারভিউ করতে হবে। কিন্তু এখানে নথি যাচাই পর্ব শেষ না করেই কমিশন পার্সোনালিটি টেস্ট শুরু করছে। যেটা পুরোপুরি নিয়মবিরুদ্ধ। এমনকি ইন্টারভিউয়ের তালিকা পর্যন্ত প্রকাশ করা হয়নি। তাদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আদালতের স্পষ্ট নির্দেশ ছিল, ইন্টারভিউ বা পার্সোনালিটি টেস্ট হলেও আদালতের নির্দেশ ছাড়া চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ বা নিয়োগ করা যাবে না।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন