এই রাজ্যের বিএড কলেজ গুলোর বেহাল অবস্থা। চলতি মাসের ১৪ তারিখ শেষ হচ্ছে দ্বিতীয় পর্যায়ের ভর্তি। কিন্তু এখনও রাজ্যের বেশিরভাগ বিএড কলেজগুলির আসন ফাঁকা। অথচ এ-রাজ্যে উচ্চ প্রাথমিক, নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশে শিক্ষক নিয়োগে বিএড এখন বাধ্যতামূলক।
অভিযোগ, শিক্ষক নিয়োগে জটিলতার কারণে রাজ্যের পড়ুয়াদের মধ্যে বিএড পড়ার আগ্রহ ক্রমশ কমছে।
বহু কলেজ আছে বিএড পড়ার জন্য। কিন্তু আসন ফাঁকা পড়ে আছে। রাজ্যের বিএড কলেজ-গুলোয় এখন এটাই আসল চিত্র। গত ৮ বছরে দু-দফায় শিক্ষক নিয়োগ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। কিন্তু সেই নিয়োগ নিয়ে একাধিক আইনি জটিলতা তৈরি হয়েছে। রাজ্যে বারবার শিক্ষক নিয়োগে ধাক্কা খেয়েছে কমিশন বা রাজ্য সরকার। তার প্রভাব পড়েছে বিএড কলেজগুলিতে।
রাজ্যে বর্তমানে সরকারি বিএড কলেজের সংখ্যা ১৮ । বেসরকারি বিএড কলেজের সংখ্যা ৪৩০। সরকারি ও বেসরকারি কলেজে মোট আসন ৪০ হাজার। ভর্তি হয়েছে মোটে ১৪ হাজার ৮৩৫। এখনও খালি থাকা আসনের সংখ্যা ২৫ হাজারের একটু বেশি।
বহু কলেজ আছে বিএড পড়ার জন্য। কিন্তু আসন ফাঁকা পড়ে আছে। রাজ্যের বিএড কলেজ-গুলোয় এখন এটাই আসল চিত্র। গত ৮ বছরে দু-দফায় শিক্ষক নিয়োগ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। কিন্তু সেই নিয়োগ নিয়ে একাধিক আইনি জটিলতা তৈরি হয়েছে। রাজ্যে বারবার শিক্ষক নিয়োগে ধাক্কা খেয়েছে কমিশন বা রাজ্য সরকার। তার প্রভাব পড়েছে বিএড কলেজগুলিতে।
রাজ্যে বর্তমানে সরকারি বিএড কলেজের সংখ্যা ১৮ । বেসরকারি বিএড কলেজের সংখ্যা ৪৩০। সরকারি ও বেসরকারি কলেজে মোট আসন ৪০ হাজার। ভর্তি হয়েছে মোটে ১৪ হাজার ৮৩৫। এখনও খালি থাকা আসনের সংখ্যা ২৫ হাজারের একটু বেশি।
Loading...
loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন