রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের অভিযোগ নতুন ঘটনা নয়। কিছুদিন আগে শিক্ষক আন্দোলনের জেরে শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির দাবি মানতে বাধ্য হয় রাজ্য সরকার।
কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে ফের ধোঁয়াশা তৈরি হল রাজ্যে। জানা গিয়েছে গ্রেড-পের বদলের জন্য যে আবেদনপত্র জারি হয়েছে সেটাই নিয়ে যত ঝামেলার সৃষ্টি। জারি করা ওই ফর্মে থাকছে স্কুলের নাম সহ শিক্ষকের নাম, উচ্চ মাধ্যমিকে কত নাম্বার পেয়েছে এবং কত সালে পাস করেছেন, পে ব্রান্ড এবং গ্রেড পে হিসাবে ওই সব শিক্ষকরা কত টাকা বেতন পান। এই সবকিছু উল্লেখ করতে হবে।
কিন্তু শিক্ষকদের মধ্যে প্রশ্ন উঠছে তাহলে স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে শিক্ষকদের সম্বন্ধে কোনও খোঁজখবর নেই। শিক্ষকরা কত টাকা বেতন পান সেটাও কি কর্তৃপক্ষ জানেন না?
এই প্রসঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষকদের রাজ্য সভাপতি সন্দীপ ঘোষ বলেন, " এই ফর্মে পে স্কেল পরিবর্তনের কথা নেই,পে প্রটেকশনের কথা বলা নেই, পে ফিক্সেশনের কথা বলা নেই, ফিগমেন্ট ফ্যাক্টর নেই। আসলে আমাদের দাবি অনুসারে এখানে কিছু নেই। এখানে শুধুমাত্র গ্রেড পে বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। এখানে সই করার মানে হল শুধু গ্রেড পে পরিবর্তন। সরকার পরিষ্কার করে বিজ্ঞপ্তি জারি করে না জানান পর্যন্ত শিক্ষকদের ওই ফর্মে সই করতে নিষেধ করা হয়েছে।"
কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে ফের ধোঁয়াশা তৈরি হল রাজ্যে। জানা গিয়েছে গ্রেড-পের বদলের জন্য যে আবেদনপত্র জারি হয়েছে সেটাই নিয়ে যত ঝামেলার সৃষ্টি। জারি করা ওই ফর্মে থাকছে স্কুলের নাম সহ শিক্ষকের নাম, উচ্চ মাধ্যমিকে কত নাম্বার পেয়েছে এবং কত সালে পাস করেছেন, পে ব্রান্ড এবং গ্রেড পে হিসাবে ওই সব শিক্ষকরা কত টাকা বেতন পান। এই সবকিছু উল্লেখ করতে হবে।
এই প্রসঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষকদের রাজ্য সভাপতি সন্দীপ ঘোষ বলেন, " এই ফর্মে পে স্কেল পরিবর্তনের কথা নেই,পে প্রটেকশনের কথা বলা নেই, পে ফিক্সেশনের কথা বলা নেই, ফিগমেন্ট ফ্যাক্টর নেই। আসলে আমাদের দাবি অনুসারে এখানে কিছু নেই। এখানে শুধুমাত্র গ্রেড পে বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। এখানে সই করার মানে হল শুধু গ্রেড পে পরিবর্তন। সরকার পরিষ্কার করে বিজ্ঞপ্তি জারি করে না জানান পর্যন্ত শিক্ষকদের ওই ফর্মে সই করতে নিষেধ করা হয়েছে।"
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন