ফের বিপাকে রাজ্যের শিক্ষক-শিক্ষিকারা। নির্দেশিকা মেনে উচ্চমাধ্যমিকে আপগ্রেডেশন না করে শংসাপত্র হাতে পাওয়া নিয়ে সমস্যায় এনআইওএস এবং ডিইআইডি করা প্রাথমিক শিক্ষক ও শিক্ষিকারা।
শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের এই প্রসঙ্গে বক্তব্য, তাঁরা এই সরকারের যে শিক্ষাবিভাগে চাকরি করেন, সেই বিভাগের দেওয়া বিজ্ঞপ্তি মেনে ডিএলএড কোর্স করেছেন। বিজ্ঞপ্তি দেখেই তাঁরা উচ্চমাধ্যমিকে আপগ্রেডেশনের জন্য ভর্তি হন নি।
দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন নন ট্রেন্ড শিক্ষকদের বক্তব্য, তাঁরা যখন উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন তখন নম্বর তোলা খুব একটা সহজ ছিল না। ওই নির্দেশিকাতে আরও বলা আছে, ২০০১ সালের আগে শিক্ষাকতায় নিযুক্তদের আপগ্রেডেশন করতে হবে না। শুধুমাত্র পেশাগত যোগ্যতা বাড়াতেই প্রশিক্ষণ নিয়ে ছিলেন। নিজেদের বিভাগের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে কোর্স করেন। উচ্চমাধ্যমিকে আপগ্রেডেশন করতে বললে সেটাও করতেন। তাই তাদের শংসাপত্র দেবার দায়িত্ব নিতে হবে সংশ্লিষ্ট বিভাগকেই। ফলাফলে এনসিটিই তুলে দিয়ে শংসাপত্র প্রদানের দাবি করেন তাঁরা।
এই প্রসঙ্গে নিখিলবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির আলিপুরদুয়ারের জেলা কমিটির সহ সম্পাদক প্রসেনজিৎ রায় বলেন, রাজ্যের শিক্ষক-শিক্ষিকারা সরকারের নির্দেশ মেনেই ডিএলএড করেছেন। সেখানে বলা ছিল স্নাতক হলে উচ্চমাধ্যমিক আপগ্রেডেশন করতে হবে না। এখন এই সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মার্কসিট ও শংসাপত্র প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে সরকার বা পর্ষদকেই।
শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের এই প্রসঙ্গে বক্তব্য, তাঁরা এই সরকারের যে শিক্ষাবিভাগে চাকরি করেন, সেই বিভাগের দেওয়া বিজ্ঞপ্তি মেনে ডিএলএড কোর্স করেছেন। বিজ্ঞপ্তি দেখেই তাঁরা উচ্চমাধ্যমিকে আপগ্রেডেশনের জন্য ভর্তি হন নি।
এই প্রসঙ্গে নিখিলবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির আলিপুরদুয়ারের জেলা কমিটির সহ সম্পাদক প্রসেনজিৎ রায় বলেন, রাজ্যের শিক্ষক-শিক্ষিকারা সরকারের নির্দেশ মেনেই ডিএলএড করেছেন। সেখানে বলা ছিল স্নাতক হলে উচ্চমাধ্যমিক আপগ্রেডেশন করতে হবে না। এখন এই সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মার্কসিট ও শংসাপত্র প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে সরকার বা পর্ষদকেই।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন