এবারের লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অশান্তির খবর পাওয়া গিয়েছে। কোথাও আক্রান্ত হয়েছেন শাসক দলের সমর্থক আবার কোথাও আক্রান্ত হয়েছেন বিরোধী দলের সমর্থক। যদিও এই অশান্তির পিছনে রাজ্যের শাসক দলের হাত আছে বলে অভিযোগ করেছেন বিরোধীরা।
এবার উত্তপ্ত পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়। তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে বসে বোমা বাঁধার অভিযোগ উঠল। এই ঘটনার প্রতিবাদে তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখাল গ্রামবাসীরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে এসে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় পুলিশকে।
গতকাল গভীর রাতে নারায়ণগড়ে তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বোমা ফাটার শব্দ শুনতে পান গ্রামের বাসিন্দারা। তাঁরা দেখেন, মুখে কালো কাপড় বাঁধা কয়েকজন যুবক দৌড়ে পালিয়ে যাচ্ছে। এর পর গ্রামের বাসিন্দারে দেখতে পায় দলীয় কার্যালয়ের মধ্যে পড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি তাজা বোমা।
গ্রামের লোকেদের অভিযোগ, তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে বসেই বোমা বাঁধছিল দুষ্কৃতীরা। বোমা ফেটে যাওয়ায় ভয়ে তারা পালিয়ে যায়। এরপর দলীয় কার্যালয়ের সামনেই বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে নারায়ণগড় থানার পুলিশ। পুলিশকে ঘিরেও চলে বিক্ষোভ। এলাকায় নিরাপত্তা-হীনতা ও দুষ্কৃতী তাণ্ডবের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীরা। যদিও পরে পুলিশের আশ্বাসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। যদিও এই ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেফতার হয় নি।
এবার উত্তপ্ত পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়। তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে বসে বোমা বাঁধার অভিযোগ উঠল। এই ঘটনার প্রতিবাদে তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখাল গ্রামবাসীরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে এসে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় পুলিশকে।
গ্রামের লোকেদের অভিযোগ, তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে বসেই বোমা বাঁধছিল দুষ্কৃতীরা। বোমা ফেটে যাওয়ায় ভয়ে তারা পালিয়ে যায়। এরপর দলীয় কার্যালয়ের সামনেই বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে নারায়ণগড় থানার পুলিশ। পুলিশকে ঘিরেও চলে বিক্ষোভ। এলাকায় নিরাপত্তা-হীনতা ও দুষ্কৃতী তাণ্ডবের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীরা। যদিও পরে পুলিশের আশ্বাসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। যদিও এই ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেফতার হয় নি।
Loading...
loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন