সরকারি স্কুলের নবম দশম শ্রেণীর শিক্ষক-শিক্ষিকাদেরকে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম উচ্চ প্রাথমিকে বদলির নির্দেশিকা দিয়েছে রাজ্য সরকার।
এই বদলির ভিত্তিতে নতুন স্টাফ প্যাটার্ন তৈরির পুরোটাই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের উপর। ওই প্যাটার্ন তৈরির কাজ শেষ করতে হবে ২৭ তারিখের মধ্যে।
এমন নির্দেশে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে রাজ্যের কর্মরত শিক্ষকদের মধ্যে। স্কুলের শিক্ষকরা কোন ক্যাটাগরিতে আসবেন, তার সুনির্দিষ্ট কোনও সরকারি নির্দেশনামা নেই বলে তাদের অভিযোগ। কোন সুস্পষ্ট গাইড লাইন ছাড়াই এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা পেয়ে প্রধান শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই অপছন্দের যোগ্য শিক্ষকদের আপার প্রাইমারিতে নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অপরদিকে, পছন্দমতো শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের সেকেন্ডারি শিক্ষক হিসেবে নাম পাঠাচ্ছেন বলে অভিযোগ। এই অভিযোগ জানিয়ে গত মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্যের এজলাসে মামলাও দায়ের হয়। আজ ওই গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি আছে।
এমন নির্দেশে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে রাজ্যের কর্মরত শিক্ষকদের মধ্যে। স্কুলের শিক্ষকরা কোন ক্যাটাগরিতে আসবেন, তার সুনির্দিষ্ট কোনও সরকারি নির্দেশনামা নেই বলে তাদের অভিযোগ। কোন সুস্পষ্ট গাইড লাইন ছাড়াই এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা পেয়ে প্রধান শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই অপছন্দের যোগ্য শিক্ষকদের আপার প্রাইমারিতে নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অপরদিকে, পছন্দমতো শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের সেকেন্ডারি শিক্ষক হিসেবে নাম পাঠাচ্ছেন বলে অভিযোগ। এই অভিযোগ জানিয়ে গত মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্যের এজলাসে মামলাও দায়ের হয়। আজ ওই গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি আছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন