বিতর্কটা কিছুতেই থামতে চাইছে না। আর এই নিয়ে বেশ চিন্তায় রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। রোপা-২০১৯ এর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে আগেই। কিন্তু ওই বিজ্ঞপ্তিতে ডিএ নিয়ে কোনও কথা উল্লেখ করা হয় নি। এর ফলে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে পরবর্তী সময়ে ডিএ কিভাবে নির্ধারিত হবে। অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন ডিএ কি আদৌ পাওয়া যাবে? আর তা নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে কর্মচারী মহলে।
স্যাটে ডিএ মামলার রায়ে জানিয়েছে, ডিএ-র ভিত্তি হল কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স। ডিএ-র পরিমাণ ৩ মাসের মধ্যে এবং তা ৬ মাসের মধ্যে কার্যকর করতে হবে। এর সাথে সাথে বকেয়া ডিএ মেটাতে হবে ১ বছরের মধ্যে। স্যাটে আরও বলা হয়েছে, ষষ্ঠ বেতন কমিশন চালু হবার পরে বছরে ২ বার ডিএ দিতে হবে এবং সেখানে কোনও বৈষম্য রাখা চলবে না। সরকারি কর্মচারীদের দাবি, আগে সব রোপাতে ডিএ-র কথা বলা থাকত। এবার সেটা নেই। এই বিষয়ে অনেকের ধারণা ভবিষ্যতে হয়তো স্যাটের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে উচ্চ আদালতে যাবে রাজ্য। আর তখন বেতন কমিশন লাগু করার প্রক্রিয়া আর সহজ হবে কিনা, তা নিয়ে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন