এই রাজ্যের সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে ডিএ নিয়ে বিতর্ক নতুন কিছু ঘটনা নয়। আগের বাম সরকারের সময় এই বিতর্ক ছিল। যদিও তা প্রকট আকার নেয় তৃণমূল সরকারের রাজত্বে। সরকারি কর্মচারীদের বক্তব্য, সঠিক সময়ে ও সঠিক হারে ডিএ মিলছে না। সেই বিতর্কের সমাধান চেয়ে এবার নির্দিষ্ট ফর্মুলা তৈরির সুপারিশ করল ষষ্ঠ বেতন কমিশন। সম্প্রতি কমিশন রিপোর্টের প্রথম অংশ জমা দিয়েছে। আর এই ফর্মুলা তৈরির কাজ শেষ হলেই ডিএ নিয়ে ভাববে রাজ্য সরকার।
কেন্দ্র ডিএ বৃদ্ধি করে অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স অনুযায়ী। এটাই কেন্দ্রের ফর্মুলা। অনেক রাজ্য আছে তারা কেন্দ্রের ওই নিয়ম মেনে ডিএ বাড়িয়ে থাকে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এমন কোনও নির্দিষ্ট ফর্মুলা নেই। এবার সেই ফরমুলা চাইল কমিশন।
কেন্দ্রীয় হারে ডিএ-র নিয়ে অনেক বিতর্ক হবার পরেও এখনও সেই বিতর্কের সমাধান হয় নি। মুখ্যমন্ত্রী কমিশনের সুপারিশ ঘোষণার সময়ে জানিয়েছেন, ডিএর বিষয়টি তিনি পরে দেখে নেবেন। এনিয়ে নানা জল্পনা কর্মচারী মহলে। ওই মামলা চলার সময়ে আদালতে বারবার রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএ আদৌ কর্মচারীদের প্রাপ্য নয়। অপরদিকে, কর্মচারীদের তরফে বলা হয়েছে, এটা হকের পাওনা। এটা কর্মচারীদের অধিকার। রাজ্য সরকারের দয়ার দান নয়। শেষে অবশ্য কর্মচারী সংগঠনের দাবিই আদালতে মেনে নিয়েছে। প্রথমে আদালত ও পরে রাজ্য প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল (স্যাট) জানিয়েছে, ডিএ দয়ার দান নয়, কর্মচারীদের অধিকারের মধ্যে পড়ে।
কেন্দ্র ডিএ বৃদ্ধি করে অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স অনুযায়ী। এটাই কেন্দ্রের ফর্মুলা। অনেক রাজ্য আছে তারা কেন্দ্রের ওই নিয়ম মেনে ডিএ বাড়িয়ে থাকে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এমন কোনও নির্দিষ্ট ফর্মুলা নেই। এবার সেই ফরমুলা চাইল কমিশন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন