রাজ্যে শিক্ষকদের একটা বড় অংশ উপযুক্ত বেতনের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে আসছে দীর্ঘ দিন ধরে। এবার সেইসমস্ত শিক্ষকদের পাশে দাঁড়িয়ে পরোক্ষে রাজ্যকে কটাক্ষ করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। ফলে, শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে ফের অস্বস্তিতে পড়ল রাজ্য সরকার।
বৃহস্পতিবার শিক্ষক দিবস উপলক্ষে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে আমন্ত্রিত ছিলেন রাজ্যপাল।
সেখানে তিনি বলেন, "আমাদের হৃদয় ব্যথিত হবে, যদি শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়, আমাদের শিক্ষকদের সঠিক বেতনের জন্য কাঁদতে হয় এটা হওয়া উচিত নয়।" সর্বভারতীয় বেতনক্রমের দাবিতে বহু বার রাস্তায় নামতে দেখা গিয়েছে বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠনগুলি। এমনকি শিক্ষকরা অনশনেও বসতে বাধ্য হয়েছেন। তা নিয়েও পরোক্ষভাবে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করলেন রাজ্যপাল। বলেন, "আইকনিক প্রতিষ্ঠান কি? গবেষণা কি? সবকিছুর শেষে এটা এসে দাঁড়ায় একটি বিভাগে, সেটা হল শিক্ষক। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ যদি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত না হয়, তাহলে আমরা হয়তো সঠিক ভাবনাচিন্তা করছি না। আমি সমাজের সকলের কাছে আবেদন করছি, খুব দেরি হয়ে যাওয়ার আগে শিক্ষকদের প্রাপ্য দেওয়া হোক। যদি আমরা এখন না দিই, তাহলে হয়তো অনেকটা দেরি হয়ে যাবে।"
বৃহস্পতিবার শিক্ষক দিবস উপলক্ষে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে আমন্ত্রিত ছিলেন রাজ্যপাল।
Right judgement
উত্তরমুছুনThank you sir
উত্তরমুছুনআপনার সাথে না হই সহমত হলাম। কিন্তু শিক্ষক কি দায়িত্ব নিতে সংকল্প করবে সেটা কেনো বলা হলো না। শুধু আসি যাই মাইনে পাই হলেই হবে।আমি শুধু শিক্ষক দের কথা আনছি না , সকল চাকুরীজীবী র কথা বলছি।
উত্তরমুছুনজানি না আপনি কী করেন।সবাই যদি আসি যাই মাইনে পাই ভাবতো তাহলে জনজীবন অচল হয়ে যেত।শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত এমন ও শিক্ষিক আছেন যাঁরা মাসে ১৩২০ টাকা পান। তাদের দাবিটা কী ভুল?
মুছুনIn which profession you belong.
উত্তরমুছুনMr Unknown.
উত্তরমুছুনRemain unknown. It's okay. But don't remain blind.
দাবি সমর্থন করা আর টাকা দেওয়া কি এক জিনিস, বায়োমেট্রিক বসালেই সব ফাঁকিবাজ কাত
উত্তরমুছুন