প্রায় ৩০ বছর আগের ঘটনা। সময়টা সম্ভবত ১৯৯০ সালের ১৬ অগাস্ট হবে। হাজরা মোড়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপর হামলায় মূল অভিযুক্ত তৎকালীন সিপিআই(এম) নেতা লালু আলমকে বেকসুর খালাস করে দিল আদালত।
উপযুক্ত সাক্ষী না পাওয়াতে তাঁর দোষ প্রমাণিত হয় নি। সেদিন প্রদেশ কংগ্রেসের ডাকা বনধের সমর্থনে হাজরা মোড়ে প্রতিবাদ মিছিলে নেমেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি তখন যুব কংগ্রেসের সৈনিক। রাজ্যের ক্ষমতায় তখন বামফ্রন্ট। বনধ বিরোধিতায় পথে নেমেছিলেন তৎকালীন সিপিআই(এম) নেতা লালু আলম ও তাঁর অনুগামীরা। বনধ ভাঙতে হাজরা মোড়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপর লালু আলম ও তাঁর দলের লোকেরা চড়াও হন বলে অভিযোগ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাথায় বাঁশ দিয়ে আঘাত করা হয় বলেও অভিযোগ ওঠে। আহত অবস্থায় অনেকদিন হাসপাতালেও ভর্তি ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এত বছর পর এই মামলার চার্জ গঠন হয়। কিন্তু সেই সময় অভিযুক্তের আইনজীবী মামলাকারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেননি। ফলে মূল বিচার-প্রক্রিয়া শুরুই হয় নি। এরপর নানা বিষয়ে তাঁর ব্যস্ততা আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত বছর এই মামলার শুনানি শুরু হয়। ঠিক হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই মামলার সাক্ষ্য দেবেন। কিন্তু পরে তা আর সম্ভব হয়নি। এরপর সরকারি আইনজীবী রাধাকান্ত মুখোপাধ্যায় আদালতকে চিঠি দিয়ে জানান, ২৯ বছর ধরে এই মামলা চলছে। এই মামলার ভবিষ্যৎ কি? এই মামলা থেকে সরকার নিষ্কৃতি পেতে চায়। এর পরে লালু আলমকে বেকসুর খালাস করে দেয় আদালত।
এত বছর পর এই মামলার চার্জ গঠন হয়। কিন্তু সেই সময় অভিযুক্তের আইনজীবী মামলাকারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেননি। ফলে মূল বিচার-প্রক্রিয়া শুরুই হয় নি। এরপর নানা বিষয়ে তাঁর ব্যস্ততা আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত বছর এই মামলার শুনানি শুরু হয়। ঠিক হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই মামলার সাক্ষ্য দেবেন। কিন্তু পরে তা আর সম্ভব হয়নি। এরপর সরকারি আইনজীবী রাধাকান্ত মুখোপাধ্যায় আদালতকে চিঠি দিয়ে জানান, ২৯ বছর ধরে এই মামলা চলছে। এই মামলার ভবিষ্যৎ কি? এই মামলা থেকে সরকার নিষ্কৃতি পেতে চায়। এর পরে লালু আলমকে বেকসুর খালাস করে দেয় আদালত।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন