২০১৪ সালের টেট-এর ভুল প্রশ্ন মামলায় আদালতের চাপে বুধবার ১৭৫ জন আবেদনকারীর ওএমআর শিটের পুনর্মূল্যায়ন করে ফল প্রকাশ করতে বাধ্য হয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। কিন্তু, ওই ভুল প্রশ্নের নম্বর দেওয়ার ক্ষেত্রেও সমস্যা আছে বলে অভিযোগ হবু শিক্ষকদের।
বিষয়টি হাইকোর্টের নজরে আনা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। এনিয়ে তাঁদের হলফনামা পেশের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়।
প্রসঙ্গত, বিজ্ঞপ্তি জারি হয় ২০১৪ সালে। ওই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ২০১৫ সালে প্রাইমারি টেটের পরীক্ষা হয়েছিল। সেই পরীক্ষায় কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর ভুল থাকার অভিযোগ তোলে পরীক্ষার্থীরা। দায়ের হয় মামলা। এর পর ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় রায় দেন, ৬ টি প্রশ্নের উত্তর ভুল ছিল।
যে প্রার্থীরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, তাঁদের পুরো নম্বর দিতে হবে ও যোগ্য বিবেচিত হলে নিয়ম মেনে তিন মাসের মধ্যে নিয়োগপত্র দিতে হবে। পরে সেই রায়ের বিরুদ্ধে রাজ্যের তরফে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আর্জি জানানো হয়। পরে সুপ্রিম কোর্ট ঘুরে মামলাটি ফের হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আসে। হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ের উপর কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি ডিভিশন বেঞ্চ। এর পরে খারিজ হয়ে যায় রাজ্যের আর্জি। এরপর প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিরুদ্ধে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় টালবাহানার অভিযোগ তুলে ফের হাইকোর্টে যান হবু শিক্ষকরা। প্রাথমিক পর্ষদ হাইকোর্টের রায় মানছে না বলে দাবি করেন তাঁরা। চলতি বছরের অগাস্ট মাসে প্রাইমারি শিক্ষা পর্ষদের সচিবের ভূমিকায় ক্ষোভ-প্রকাশ করেন বিচারপতি। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করায় তাঁর বিরুদ্ধে রুল জারি করে আজ অর্থাৎ ১৯ সেপ্টেম্বর হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি। সেইমতো হাইকোর্টে হাজিরা দেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সচিব। তিনি জানিয়েছিলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে আবেদনকারী চাকরি-প্রার্থীদের নম্বর দেওয়ার কাজ করছে তারা। এক সপ্তাহের মধ্যে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। এর পরে বুধবার ১৭৫ জন এর নতুন লিস্ট প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ।
তাহলে যারা উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া ঘিরে ফের অনিশ্চয়তা তৈরি হল? এই প্রসঙ্গে আবেদনকারীদের তরফের আইনজীবী বলেন, "এই বিতর্কের জন্য নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে থাকবে না। যারা উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁদের নিয়োগের কাজে কোনও বাধা নেই বলেই জানিয়েছেন বিচারপতি।" ১৫ নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
প্রসঙ্গত, বিজ্ঞপ্তি জারি হয় ২০১৪ সালে। ওই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ২০১৫ সালে প্রাইমারি টেটের পরীক্ষা হয়েছিল। সেই পরীক্ষায় কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর ভুল থাকার অভিযোগ তোলে পরীক্ষার্থীরা। দায়ের হয় মামলা। এর পর ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় রায় দেন, ৬ টি প্রশ্নের উত্তর ভুল ছিল।
যে প্রার্থীরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, তাঁদের পুরো নম্বর দিতে হবে ও যোগ্য বিবেচিত হলে নিয়ম মেনে তিন মাসের মধ্যে নিয়োগপত্র দিতে হবে। পরে সেই রায়ের বিরুদ্ধে রাজ্যের তরফে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আর্জি জানানো হয়। পরে সুপ্রিম কোর্ট ঘুরে মামলাটি ফের হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আসে। হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ের উপর কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি ডিভিশন বেঞ্চ। এর পরে খারিজ হয়ে যায় রাজ্যের আর্জি। এরপর প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিরুদ্ধে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় টালবাহানার অভিযোগ তুলে ফের হাইকোর্টে যান হবু শিক্ষকরা। প্রাথমিক পর্ষদ হাইকোর্টের রায় মানছে না বলে দাবি করেন তাঁরা। চলতি বছরের অগাস্ট মাসে প্রাইমারি শিক্ষা পর্ষদের সচিবের ভূমিকায় ক্ষোভ-প্রকাশ করেন বিচারপতি। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করায় তাঁর বিরুদ্ধে রুল জারি করে আজ অর্থাৎ ১৯ সেপ্টেম্বর হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি। সেইমতো হাইকোর্টে হাজিরা দেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সচিব। তিনি জানিয়েছিলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে আবেদনকারী চাকরি-প্রার্থীদের নম্বর দেওয়ার কাজ করছে তারা। এক সপ্তাহের মধ্যে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। এর পরে বুধবার ১৭৫ জন এর নতুন লিস্ট প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ।
তাহলে যারা উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া ঘিরে ফের অনিশ্চয়তা তৈরি হল? এই প্রসঙ্গে আবেদনকারীদের তরফের আইনজীবী বলেন, "এই বিতর্কের জন্য নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে থাকবে না। যারা উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁদের নিয়োগের কাজে কোনও বাধা নেই বলেই জানিয়েছেন বিচারপতি।" ১৫ নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
খুবই আনন্দের খবর
উত্তরমুছুনKhub vlo khobor
উত্তরমুছুনBut reasult kothai dakha jaba
উত্তরমুছুন