বর্ধিত বেতন ক্রম কার্যকর হওয়ার পরে ফের বিতর্ক তৈরি হতে পারে। সিনিয়রিটির সুযোগ-সুবিধা হারাতে পারেন প্রাথমিক শিক্ষকরা। এমনই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বেতন ক্রম বৃদ্ধির পরে পে-ফিক্সেশন নিয়ে।
সেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রধান শিক্ষক বা শিক্ষিকা যাঁরা ১৮ বছর চাকরি সম্পূর্ণ করেছেন তাঁরা তাঁদের সিনিয়রিটির জন্য কিছু সুযোগ-সুবিধা পেতেন, গ্রেড-পে বৃদ্ধির পরও সেই সুবিধা আর পাবেন কিনা সেই সম্পর্কে কোনও স্পষ্ট উত্তর দেয়নি স্কুল শিক্ষা দফতর। বরঞ্চ এই প্রশ্ন বর্তমান সময়ে অপ্রাসঙ্গিক বলে উল্লেখ করা রয়েছে। আর এখান থেকেই প্রাথমিক শিক্ষকদের একটা বড় অংশ মনে করছে সিনিয়রিটির সুবিধা হারাতে পারেন তাঁরা।
গত ২৬ জুলাই বেতন বৃদ্ধির আশ্বাস দিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এর পর প্রকাশিত হয়েছিল সরকারি নির্দেশিকাও। সেই অনুযায়ী প্রশিক্ষিত প্রাথমিক শিক্ষকদের গ্রেড-পে ২৬০০ থেকে বেড়ে হয়েছিল ৩৬০০ টাকা। আর অপ্রশিক্ষিত প্রাথমিক শিক্ষকদের গ্রেড-পে ২৩০০ থেকে বেড়ে হয়েছিল ২৯০০ টাকা। কিন্তু শুধু গ্রেড পে বৃদ্ধি বাদ দিয়ে প্রাথমিক শিক্ষকদের পে-ফিক্সেশন নিয়ে কোন প্রতিশ্রুতি ছিল না ওই নির্দেশিকায়। স্বাভাবিকভাবেই বেতন বাড়ার পরে পে-ফিক্সেশন কি হবে তা নিয়ে অনেক বিতর্ক ছিল শিক্ষকদের মধ্যে। যার কোনও উত্তর এত দিন পাওয়া যায়নি। অবশেষে পে-ফিক্সেশন নিয়ে জেলা থেকে আসা একাধিক প্রশ্নের উত্তর দিল স্কুল শিক্ষা দফতর।
জানিয়েছে, সিনিয়র শিক্ষকদের তুলনায় নতুন শিক্ষকদের বেসিক-পে বেশি হলে সে ক্ষেত্রে ১৯৯৪ সালের ২৭ জানুয়ারির অর্থ দফতরের মেমো অনুযায়ী ইন্ডিভিজুয়াল কেস পে-প্রোটেকশনের জন্য বিবেচনা করা হবে। যে সকল শিক্ষকদের গ্রেড-পে ২১০০ টাকা তাঁদের গ্রেড-পে বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারি নির্দেশিকায় কিছু উল্লেখ নেই। সেই বিষয়ে স্কুল শিক্ষা দফতর জানিয়েছে প্রশ্নটিই এখন অপ্রাসঙ্গিক। কারণ, গ্রেড-পে বৃদ্ধি নিয়ে ২০১৯ সালের ২৭ জুলাই সরকারি নির্দেশিকায় ২১০০ টাকা গ্রেড-পে বৃদ্ধি নিয়ে কিছু বলা নেই।
গত ২৬ জুলাই বেতন বৃদ্ধির আশ্বাস দিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এর পর প্রকাশিত হয়েছিল সরকারি নির্দেশিকাও। সেই অনুযায়ী প্রশিক্ষিত প্রাথমিক শিক্ষকদের গ্রেড-পে ২৬০০ থেকে বেড়ে হয়েছিল ৩৬০০ টাকা। আর অপ্রশিক্ষিত প্রাথমিক শিক্ষকদের গ্রেড-পে ২৩০০ থেকে বেড়ে হয়েছিল ২৯০০ টাকা। কিন্তু শুধু গ্রেড পে বৃদ্ধি বাদ দিয়ে প্রাথমিক শিক্ষকদের পে-ফিক্সেশন নিয়ে কোন প্রতিশ্রুতি ছিল না ওই নির্দেশিকায়। স্বাভাবিকভাবেই বেতন বাড়ার পরে পে-ফিক্সেশন কি হবে তা নিয়ে অনেক বিতর্ক ছিল শিক্ষকদের মধ্যে। যার কোনও উত্তর এত দিন পাওয়া যায়নি। অবশেষে পে-ফিক্সেশন নিয়ে জেলা থেকে আসা একাধিক প্রশ্নের উত্তর দিল স্কুল শিক্ষা দফতর।
জানিয়েছে, সিনিয়র শিক্ষকদের তুলনায় নতুন শিক্ষকদের বেসিক-পে বেশি হলে সে ক্ষেত্রে ১৯৯৪ সালের ২৭ জানুয়ারির অর্থ দফতরের মেমো অনুযায়ী ইন্ডিভিজুয়াল কেস পে-প্রোটেকশনের জন্য বিবেচনা করা হবে। যে সকল শিক্ষকদের গ্রেড-পে ২১০০ টাকা তাঁদের গ্রেড-পে বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারি নির্দেশিকায় কিছু উল্লেখ নেই। সেই বিষয়ে স্কুল শিক্ষা দফতর জানিয়েছে প্রশ্নটিই এখন অপ্রাসঙ্গিক। কারণ, গ্রেড-পে বৃদ্ধি নিয়ে ২০১৯ সালের ২৭ জুলাই সরকারি নির্দেশিকায় ২১০০ টাকা গ্রেড-পে বৃদ্ধি নিয়ে কিছু বলা নেই।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন