প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের সভাপতির তরফে এক নির্দেশিকা প্রকাশ্যে এসেছে সম্প্রতি। আর তা নিয়ে ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে বিতর্ক। সম্ভবত সেপ্টেম্বর মাসেও বর্ধিত বেতন পাওয়া যাবে না, আশঙ্কা করছেন অনেক শিক্ষক।
আগেই প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বর্ধিত হারে বেতন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার। এমনকি সেই ঘোষণায় বলা হয়ে ছিল, গত অগস্ট মাস থেকে বর্ধিত বেতন কার্যকর করা হবে। কিন্তু তা করা হয়নি।
এই প্রসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা সাধারণ সম্পাদক অরূপকুমার ভৌমিকের অভিযোগ, "রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অগস্ট মাস থেকে বর্ধিত হারে বেতন দেওয়ার কথা জানিয়ে ছিলেন। এর পরে জারি হয় সরকারি বিজ্ঞপ্তি। সম্প্রতি জেলা প্রাথমিক সংসদ সভাপতি অবর বিদ্যালয় পরিদর্শকদের আগের বেতন কাঠামো অনুসারে বেতন দেওয়ার কথা বলেছেন। তাই হয়তো সেপ্টেম্বর মাসেও বর্ধিত হারে বেতন পাওয়া যাবে না।"
যদিও এই তথ্য মানতে না রাজ সরকার। এই প্রসঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ সভাপতি মানস দাস বলেন, "অগস্ট মাস থেকেই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বর্ধিত হারে বেতন দেওয়া হবে। কিন্তু বর্তমানে অনলাইন পদ্ধতিতে বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা চালু আছে। তার সিস্টেম আপডেট করতে হবে। এ জন্য কিছুটা সময় লেগে যাচ্ছে। এ নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ভয় পাবার কিছু নেই।"
আগেই প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বর্ধিত হারে বেতন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার। এমনকি সেই ঘোষণায় বলা হয়ে ছিল, গত অগস্ট মাস থেকে বর্ধিত বেতন কার্যকর করা হবে। কিন্তু তা করা হয়নি।
যদিও এই তথ্য মানতে না রাজ সরকার। এই প্রসঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ সভাপতি মানস দাস বলেন, "অগস্ট মাস থেকেই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বর্ধিত হারে বেতন দেওয়া হবে। কিন্তু বর্তমানে অনলাইন পদ্ধতিতে বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা চালু আছে। তার সিস্টেম আপডেট করতে হবে। এ জন্য কিছুটা সময় লেগে যাচ্ছে। এ নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ভয় পাবার কিছু নেই।"
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন