পুজোর মুখে কিছুটা স্বস্তি মামলাকারীদের। শীর্ষ আদালতের নির্দেশে পিটিটিআই সমস্যা সমাধানের পথে। প্রায় ১০ বছর পর চাকরি পাচ্ছেন মামলাকারীরা। সময় বেঁধে দিয়েছিল আগেই। ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মামলাকারীদের চাকরি দিতে হবে।
চাকরির চূড়ান্ত সময় বেঁধে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এর ফলে প্রায় ১২০০ মামলাকারীকে নিয়োগ-পত্র দেওয়া হয়েছে। নিয়োগ-পত্র দিল প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ।
এর আগেই ২৬ অগাস্ট। পিটিটিআই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের পদক্ষেপে চূড়ান্ত অস্বস্তিতে পড়ে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পিটিটিআই মামলাকারীদের চাকরি দেওয়ার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। সোমবার পর্ষদকে চূড়ান্ত সময়সীমা জানিয়ে দেয় আদালত। একইসঙ্গে নির্দেশ অমান্য হলে শিক্ষা সচিবের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দেয় আদালত। পিটিটিআই মামলা নিয়ে বিপাকে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে রাজ্য সরকার। পরীক্ষা হয় ২০০৯ সালে। বেশকিছু চাকরি-প্রার্থীর এক বছরের প্রশিক্ষণ ছিল। তাঁদের প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেট বৈধ নয় জানিয়ে তাঁদের জন্য বরাদ্দ ২২ নম্বর না দেবার অভিযোগ ওঠে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। চাকরি প্রার্থীরা এই নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন ২০১০ সালে। সরকারের সিদ্ধান্তের অনুকূলে রায় দেন হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার। এরপর ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন চাকরিপ্রার্থীরা। ডিভিশন বেঞ্চের রায় চাকরিপ্রার্থীদের অনুকূলে যায়। পরে ২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। যদিও ২০১৫ সালে রাজ্য সরকার সেই মামলা তুলে নেয়। কিন্তু এর পরেও চাকরি পাননি মামলাকারীরা। তাই তারা ফের মামলা করেন হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের এজলাসে। হাইকোর্ট রাজ্যকে নির্দেশ দেয় আবেদনকারীদের প্রাপ্য ২২ নম্বর দিতে হবে। রাজ্য সরকার তখন হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে যায়। ২০১৬ সালে দেবাংশু বসাকের নির্দেশ খারিজ করে ডিভিশন বেঞ্চ। এর পরে সুপ্রিম কোর্টে যান চাকরিপ্রার্থীরা। সুপ্রিমকোর্টের রায় চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষে যায়। এরপরেও নিয়োগ না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ জানান চাকরিপ্রার্থীরা। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট জানায় ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তাঁদের চাকরিতে নিয়োগ করতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অমান্য করলে বড় ধরনের শাস্তির মুখেপড়তে পারে পর্ষদ। নির্দেশ অমান্য করলে ৬ মাসের কারাদণ্ড ও জরিমানা পর্যন্ত হতে পারে।
এর আগেই ২৬ অগাস্ট। পিটিটিআই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের পদক্ষেপে চূড়ান্ত অস্বস্তিতে পড়ে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পিটিটিআই মামলাকারীদের চাকরি দেওয়ার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। সোমবার পর্ষদকে চূড়ান্ত সময়সীমা জানিয়ে দেয় আদালত। একইসঙ্গে নির্দেশ অমান্য হলে শিক্ষা সচিবের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দেয় আদালত। পিটিটিআই মামলা নিয়ে বিপাকে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে রাজ্য সরকার। পরীক্ষা হয় ২০০৯ সালে। বেশকিছু চাকরি-প্রার্থীর এক বছরের প্রশিক্ষণ ছিল। তাঁদের প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেট বৈধ নয় জানিয়ে তাঁদের জন্য বরাদ্দ ২২ নম্বর না দেবার অভিযোগ ওঠে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। চাকরি প্রার্থীরা এই নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন ২০১০ সালে। সরকারের সিদ্ধান্তের অনুকূলে রায় দেন হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার। এরপর ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন চাকরিপ্রার্থীরা। ডিভিশন বেঞ্চের রায় চাকরিপ্রার্থীদের অনুকূলে যায়। পরে ২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। যদিও ২০১৫ সালে রাজ্য সরকার সেই মামলা তুলে নেয়। কিন্তু এর পরেও চাকরি পাননি মামলাকারীরা। তাই তারা ফের মামলা করেন হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের এজলাসে। হাইকোর্ট রাজ্যকে নির্দেশ দেয় আবেদনকারীদের প্রাপ্য ২২ নম্বর দিতে হবে। রাজ্য সরকার তখন হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে যায়। ২০১৬ সালে দেবাংশু বসাকের নির্দেশ খারিজ করে ডিভিশন বেঞ্চ। এর পরে সুপ্রিম কোর্টে যান চাকরিপ্রার্থীরা। সুপ্রিমকোর্টের রায় চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষে যায়। এরপরেও নিয়োগ না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ জানান চাকরিপ্রার্থীরা। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট জানায় ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তাঁদের চাকরিতে নিয়োগ করতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অমান্য করলে বড় ধরনের শাস্তির মুখেপড়তে পারে পর্ষদ। নির্দেশ অমান্য করলে ৬ মাসের কারাদণ্ড ও জরিমানা পর্যন্ত হতে পারে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন