রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বহু অভিযোগ আছে। শিক্ষক নিয়োগ আটকে থাকার মূল কারণ রাজ্য সরকারের ভুল সিদ্ধান্ত। এমনটাই অভিযোগ হবু শিক্ষকদের। তবে এই অভিযোগ মানতে নারাজ সরকার। সরকারের তরফে বার বার বলা হয়েছে আদালতে মামলার কারণে তারা শিক্ষক নিয়োগ করতে পারছে না।
স্ক্রুটিনি করে চাকরির যোগ্য বলে বিবেচিত হওয়ার পরেও নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে দেরি করছে রাজ্য সরকার। তার কারণ জানতে চাইল আদালত। স্ক্রুটিনি তালিকায় থাকা ৬ হাজার ২৩৯ জনের ভবিষ্যৎ কি? প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার চাকরি প্রসঙ্গে সংগঠক শিক্ষকদের একগুচ্ছ মামলার শুনানিতে গতকাল এই মর্মে পশ্চিমঙ্গ সরকারের লিখিত জবাব চাইল শীর্ষ আদালত। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যকে ওই জবাব দিতে হবে বলেই নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এম সান্তনাগৌধর এবং বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ।
তিন সদস্যের ভেরিফিকেশন কমিটি গড়ে দিলেও তার কাজে সুপ্রিম কোর্ট অসন্তুষ্ট। তাই নতুন করে পশ্চিমবঙ্গ লিগাল এইড অথরিটি-কে স্ক্রুটিনি করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল। তারা স্ক্রুটিনিও করছে। সেই রিপোর্টও জমা দেয়। সেখানেই জেলাওয়াড়ি ওই ৬ হাজার ২৩৯ জনকে প্রাথমিকভাবে যোগ্য বলেই মেনে নেওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্ট যোগ্য প্রার্থীদের বাছা এবং নিয়োগ করার জন্য পাঁচ মাস সময় দেওয়া হয়। কিন্তু তা মানা হয় নি। আর তাই আদালত অবমাননার মামলা করে আবেদনকারী সংগঠক শিক্ষকরা। পরে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের চেয়ারম্যান এবং রাজ্যের স্কুল সচিবের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা হয়। তারপর স্ক্রুটিনির উদ্যোগ নেওয়া হলেও নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়নি বলেই সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন সংগঠক শিক্ষকদের আইনজীবী।
আবেদনকারীদের আবেদন শুনে বিচারপতির বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, কেন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দেরি হচ্ছে, তা তিন সপ্তাহের মধ্যে লিখিত জবাব দিন। প্রসঙ্গত, পাঠশালা প্রথা উঠে যাওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে অনেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার চাকরি পান। কিন্তু অনেকেই চাকরি পাননি বলে অভিযোগ ওঠে। তাদের বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। সেই সব প্রার্থীরা আদালতের দ্বারস্থ হয়ে ছিলেন।
তিন সদস্যের ভেরিফিকেশন কমিটি গড়ে দিলেও তার কাজে সুপ্রিম কোর্ট অসন্তুষ্ট। তাই নতুন করে পশ্চিমবঙ্গ লিগাল এইড অথরিটি-কে স্ক্রুটিনি করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল। তারা স্ক্রুটিনিও করছে। সেই রিপোর্টও জমা দেয়। সেখানেই জেলাওয়াড়ি ওই ৬ হাজার ২৩৯ জনকে প্রাথমিকভাবে যোগ্য বলেই মেনে নেওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্ট যোগ্য প্রার্থীদের বাছা এবং নিয়োগ করার জন্য পাঁচ মাস সময় দেওয়া হয়। কিন্তু তা মানা হয় নি। আর তাই আদালত অবমাননার মামলা করে আবেদনকারী সংগঠক শিক্ষকরা। পরে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের চেয়ারম্যান এবং রাজ্যের স্কুল সচিবের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা হয়। তারপর স্ক্রুটিনির উদ্যোগ নেওয়া হলেও নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়নি বলেই সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন সংগঠক শিক্ষকদের আইনজীবী।
আবেদনকারীদের আবেদন শুনে বিচারপতির বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, কেন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দেরি হচ্ছে, তা তিন সপ্তাহের মধ্যে লিখিত জবাব দিন। প্রসঙ্গত, পাঠশালা প্রথা উঠে যাওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে অনেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার চাকরি পান। কিন্তু অনেকেই চাকরি পাননি বলে অভিযোগ ওঠে। তাদের বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। সেই সব প্রার্থীরা আদালতের দ্বারস্থ হয়ে ছিলেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন