আগামী কাল আদালতে আপার প্রাইমারি নিয়োগ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি আছে। সেই দিকেই তাকিয়ে আছেন রাজ্যের কয়েক হাজার আপারের পরীক্ষার্থী। অনেকেই মনে করছেন পুজোর আগে আদালত এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় দান করবে।
আর আগামী কাল যদি আপারের প্যানেল প্রকাশের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠে যায় তাহলে কমিশন আপারের নিয়োগ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেবে।
এই প্রসঙ্গে এসএসসির এক আধিকারিক আগেই জানিয়েছেন, আদালত যদি আপারের ফল প্রকাশের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় তাহলে কমিশন যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মেরিট লিস্ট প্রকাশ করবে । শেষ শুনানির দিন কমিশনের তরফে আদালতে জানান হয়, ঘষিত অনুপাত বজায় রেখে সমস্ত সফল চাকরি-প্রার্থীদের বিস্তারিত তথ্য পিডিএফ আকারে কমিশনের ওয়েবসাইটে দিয়ে দেওয়া হবে। কমিশনের তরফে ওই প্রথম নিয়োগের উপর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেবার জন্য জোর সওয়াল করা হয়। আপার প্রাইমারি নিয়ে কমিশনের এমন পদক্ষেকে বেশ খুশি হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ। তাই তাদের অনেকের অনুমান আগামী কাল আপার প্রাইমারি নিয়ে ভাল কিছু খবর পেতে চলেছেন তারা। তবে সবকিছু নির্ভর করছে আদালতের সিদ্ধান্তের উপর। তবে আইনজীবীদের অনেকের অমুমান, আদালতে আগের শুনানির দিন কমিশন নিয়োগ জট কাটাতে যে উদ্যোগ নিয়েছে, আগামীকাল ওইরকম উদ্যোগ নিলেই আপারের জট কাটা সম্ভব।
উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৫ সালের ১৬ আগস্ট গোটা রাজ্য জুড়ে টেট পরীক্ষা নেয়। ওই পরীক্ষায় প্রশিক্ষিত প্রার্থী হিসাবে ছিলেন এক লক্ষ কুড়ি হাজার এবং অপ্রশিক্ষিত পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল এক লক্ষ আট হাজার। অভিযোগ এই পরীক্ষাতে প্রশিক্ষিত প্রার্থীদের না ডেকে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থীদের ডাকে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পরেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। আদালতে দায়ের হয় মামলা। আর এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি আছে আগামী কাল। আর আদালত যদি আগামী কাল নিয়োগের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় তবেই পুজোর আগে মেরিটলিস্ট প্রকাশকরা সম্ভব। আর তা না হলে আপার প্রাইমারির ভবিষ্যৎ যে ফের অন্ধকারে ডুবে যাবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
এই প্রসঙ্গে এসএসসির এক আধিকারিক আগেই জানিয়েছেন, আদালত যদি আপারের ফল প্রকাশের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় তাহলে কমিশন যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মেরিট লিস্ট প্রকাশ করবে । শেষ শুনানির দিন কমিশনের তরফে আদালতে জানান হয়, ঘষিত অনুপাত বজায় রেখে সমস্ত সফল চাকরি-প্রার্থীদের বিস্তারিত তথ্য পিডিএফ আকারে কমিশনের ওয়েবসাইটে দিয়ে দেওয়া হবে। কমিশনের তরফে ওই প্রথম নিয়োগের উপর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেবার জন্য জোর সওয়াল করা হয়। আপার প্রাইমারি নিয়ে কমিশনের এমন পদক্ষেকে বেশ খুশি হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ। তাই তাদের অনেকের অনুমান আগামী কাল আপার প্রাইমারি নিয়ে ভাল কিছু খবর পেতে চলেছেন তারা। তবে সবকিছু নির্ভর করছে আদালতের সিদ্ধান্তের উপর। তবে আইনজীবীদের অনেকের অমুমান, আদালতে আগের শুনানির দিন কমিশন নিয়োগ জট কাটাতে যে উদ্যোগ নিয়েছে, আগামীকাল ওইরকম উদ্যোগ নিলেই আপারের জট কাটা সম্ভব।
উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৫ সালের ১৬ আগস্ট গোটা রাজ্য জুড়ে টেট পরীক্ষা নেয়। ওই পরীক্ষায় প্রশিক্ষিত প্রার্থী হিসাবে ছিলেন এক লক্ষ কুড়ি হাজার এবং অপ্রশিক্ষিত পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল এক লক্ষ আট হাজার। অভিযোগ এই পরীক্ষাতে প্রশিক্ষিত প্রার্থীদের না ডেকে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থীদের ডাকে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পরেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। আদালতে দায়ের হয় মামলা। আর এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি আছে আগামী কাল। আর আদালত যদি আগামী কাল নিয়োগের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় তবেই পুজোর আগে মেরিটলিস্ট প্রকাশকরা সম্ভব। আর তা না হলে আপার প্রাইমারির ভবিষ্যৎ যে ফের অন্ধকারে ডুবে যাবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন