ফের মামলার জটে আটকে জেতে পারে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। স্কুল সার্ভিস কমিশনের ক্লাস নাইন ও টেনের চতুর্থ দফার কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় একাধিক ত্রুটি রয়েছে। এই অভিযোগে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করলেন কয়েকজন হবু শিক্ষক।
বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্যের বেঞ্চে চলবে এই মামলা।
এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর বিজ্ঞপ্তি জারি করে স্কুল সার্ভিস কমিশন জানায়, ২০ সেপ্টেম্বর থেকে ক্লাস নাইন-টেনের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের চতুর্থ দফার কাউন্সেলিং শুরু হবে। চলবে বুধবার অর্থাৎ ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু, সেই প্রক্রিয়ায় বহু অসঙ্গতি থাকার অভিযোগ তুলে আজ হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন ৩১ জন চাকরি প্রার্থী।
এখন প্রশ্ন বিতর্কটা কোথায়? এই প্রসঙ্গে মামলাকারীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিম জানান, তিনটি দফার কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে আগেই। সেই দফাগুলিতে যে স্কুলগুলি কো-এডের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে অনেক স্কুলই চতুর্থ দফায় মেয়েদের স্কুলের তালিকায় রয়েছে। অর্থাৎ সেগুলি মহিলা স্কুল হিসাবে ধরা হয়েছে। আর এখান থেকেই বিতর্কের শুরু। তার ব্যাখ্যা দিলেন ফিরদৌস। তিনি বলেন, "দ্বিতীয় বা তৃতীয় দফার কাউন্সেলিংয়ে যে মহিলা অংশ নিয়েছিলেন, তাঁর বাড়ি ধরুন বর্ধমানে, কিন্তু তিনি বাধ্য হয়েছেন দূরের কোনও মেয়েদের স্কুল বেছে নিতে। অথচ তাঁর পরে র্যাঙ্ক করে বর্ধমানের কোনও মহিলা চতুর্থ দফার কাউন্সেলিংয়ে বসলে তিনি বাড়ির কাছে মেয়েদের স্কুল সুযোগ পেতে পারেন। কারণ, তালিকা পরিবর্তন করা হয়েছে। অর্থাৎ এখানে ভালো র্যাঙ্ক করা অপরাধ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেটাই প্রমাণিত। তাই এই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়াতে অনেক সমস্যা আছে। এভাবে কাউন্সেলিং করা যায় না।" এর পাশাপাশি তিনি আরও বলেন। স্কুল পরিবর্তনের কারণে ১:১:৪ এই অনুপাতে হবু শিক্ষকদের কাউন্সেলিংয়েও অসংগতি দেখা দিয়েছে।
এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর বিজ্ঞপ্তি জারি করে স্কুল সার্ভিস কমিশন জানায়, ২০ সেপ্টেম্বর থেকে ক্লাস নাইন-টেনের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের চতুর্থ দফার কাউন্সেলিং শুরু হবে। চলবে বুধবার অর্থাৎ ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু, সেই প্রক্রিয়ায় বহু অসঙ্গতি থাকার অভিযোগ তুলে আজ হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন ৩১ জন চাকরি প্রার্থী।
এখন প্রশ্ন বিতর্কটা কোথায়? এই প্রসঙ্গে মামলাকারীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিম জানান, তিনটি দফার কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে আগেই। সেই দফাগুলিতে যে স্কুলগুলি কো-এডের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে অনেক স্কুলই চতুর্থ দফায় মেয়েদের স্কুলের তালিকায় রয়েছে। অর্থাৎ সেগুলি মহিলা স্কুল হিসাবে ধরা হয়েছে। আর এখান থেকেই বিতর্কের শুরু। তার ব্যাখ্যা দিলেন ফিরদৌস। তিনি বলেন, "দ্বিতীয় বা তৃতীয় দফার কাউন্সেলিংয়ে যে মহিলা অংশ নিয়েছিলেন, তাঁর বাড়ি ধরুন বর্ধমানে, কিন্তু তিনি বাধ্য হয়েছেন দূরের কোনও মেয়েদের স্কুল বেছে নিতে। অথচ তাঁর পরে র্যাঙ্ক করে বর্ধমানের কোনও মহিলা চতুর্থ দফার কাউন্সেলিংয়ে বসলে তিনি বাড়ির কাছে মেয়েদের স্কুল সুযোগ পেতে পারেন। কারণ, তালিকা পরিবর্তন করা হয়েছে। অর্থাৎ এখানে ভালো র্যাঙ্ক করা অপরাধ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেটাই প্রমাণিত। তাই এই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়াতে অনেক সমস্যা আছে। এভাবে কাউন্সেলিং করা যায় না।" এর পাশাপাশি তিনি আরও বলেন। স্কুল পরিবর্তনের কারণে ১:১:৪ এই অনুপাতে হবু শিক্ষকদের কাউন্সেলিংয়েও অসংগতি দেখা দিয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন