এই রাজ্যের অনার্স গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকরা বেশ সমস্যায় পড়েছেন। এনসিটিই-র নিয়ম অনুসারে অনার্স গ্র্যাজুয়েট বলে আর কোনও শিক্ষক পদ নেই। পাশ, অনার্স সব প্রার্থীরাই কেবলমাত্র গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক হিসাবে ধরা হবে। উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষকতার জন্য শুধুমাত্র পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকরাই সুযোগ পাবেন। এর ফলে কর্মরত অনার্স গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকরা বদলির ব্যাপারে সবথেকে বড় বিপদে পড়েছেন।
শুধু তাই নয়, নতুন করে পরীক্ষা দিয়ে চাকরি নেওয়ার পর পে-প্রোটেকশনেও বাড়তি কোনও সুবিধা পাচ্ছেন তাঁরা। অথচ, অনার্স ডিগ্রি থাকার জন্য তাঁরা উচ্চতর পে স্কেল পেতেন। উচ্চ মাধ্যমিক স্তরেই ক্লাস নিতেন তাঁরা।
এই রকম শিক্ষকদের দাবি, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি না থাকলেও তাঁরা উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় বসে সফল হয়েছিলেন। তাঁদের প্রতিযোগিতা করতে হয়েছিল পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রিধারী পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে। মাস্টার ডিগ্রির জন্য বরাদ্দ নম্বর না পেয়েও তাঁরা পরীক্ষায় সফল হয়েছিলেন। আর এর থেকে প্রমাণিত হয়, তাঁরা মেধায় কোনও অংশেই পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রিধারীদের চেয়ে যোগ্যতায় কম নয়। যদিও এই নিয়ে এতদিন বড় কোনও সমস্যা ছিল না। কিন্তু এনসিটিই-র নির্দেশে শিক্ষা-দফতর অনার্স গ্র্যাজুয়েট পোস্টটি অবলুপ্ত করে দেওয়ায় তাঁরা সমস্যায় পড়েছেন। বর্তমানে রাজ্যে এমন শিক্ষকের সংখ্যা প্রায় ২০ হাজার। তাঁরা আর অন্য স্কুলে বদলি নিতে পারছেন না। কারণ, যেখানে যাচ্ছেন, সেখানে তাঁদের গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক হিসেবেই কাজ করতে হবে। সেক্ষেত্রে তাঁর স্কেলও কমে যাবে। সেই কারণেই অনেক অসুবিধা মেনে নিয়েও তাঁরা দূরবর্তী স্কুলে চাকরি করে যাচ্ছেন। কিন্তু এই সমস্যার কথা না জেনেই বিশেষ বদলির আবেদন করা এমন প্রায় এক হাজার গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক সমস্যায় পড়েছেন। কারণ, বদলি নিলে তাঁদের পে স্কেল অনেকটাই কমে যাবে।
এই রকম শিক্ষকদের দাবি, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি না থাকলেও তাঁরা উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় বসে সফল হয়েছিলেন। তাঁদের প্রতিযোগিতা করতে হয়েছিল পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রিধারী পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে। মাস্টার ডিগ্রির জন্য বরাদ্দ নম্বর না পেয়েও তাঁরা পরীক্ষায় সফল হয়েছিলেন। আর এর থেকে প্রমাণিত হয়, তাঁরা মেধায় কোনও অংশেই পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রিধারীদের চেয়ে যোগ্যতায় কম নয়। যদিও এই নিয়ে এতদিন বড় কোনও সমস্যা ছিল না। কিন্তু এনসিটিই-র নির্দেশে শিক্ষা-দফতর অনার্স গ্র্যাজুয়েট পোস্টটি অবলুপ্ত করে দেওয়ায় তাঁরা সমস্যায় পড়েছেন। বর্তমানে রাজ্যে এমন শিক্ষকের সংখ্যা প্রায় ২০ হাজার। তাঁরা আর অন্য স্কুলে বদলি নিতে পারছেন না। কারণ, যেখানে যাচ্ছেন, সেখানে তাঁদের গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক হিসেবেই কাজ করতে হবে। সেক্ষেত্রে তাঁর স্কেলও কমে যাবে। সেই কারণেই অনেক অসুবিধা মেনে নিয়েও তাঁরা দূরবর্তী স্কুলে চাকরি করে যাচ্ছেন। কিন্তু এই সমস্যার কথা না জেনেই বিশেষ বদলির আবেদন করা এমন প্রায় এক হাজার গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক সমস্যায় পড়েছেন। কারণ, বদলি নিলে তাঁদের পে স্কেল অনেকটাই কমে যাবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন