রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক নতুন ঘটনা নয়। এই বিতর্ক চলে আসছে প্রায় ২০১২ সালের পর থেকে। কবে যে এই বিতর্ক থামবে তার উত্তর নেই হবু শিক্ষক এমনকি রাজ্য সরকারের কাছে। বহু অনিয়মের অভিযোগে বার বার আন্দোলনে নামতে হয়েছে হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশের।
তাতেও সমস্যার সমাধান না হওয়ায় পরীক্ষার্থীরা বাধ্য হয় আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। সেই মামলার ফাঁসে আটকে আছে আপার প্রাইমারির নিয়োগ। আর এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানির দিন আছে চলতি মাসের ২৬ তারিখ। এখন হবু শিক্ষকদের প্রশ্ন একটাই, ২৬ তারিখ কি আপারের প্যানেল প্রকাশের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে? নাকি, এই আপার যন্ত্রণা আরও ভুগতে হবে কয়েক বছর? উত্তর অবশ্যই 'না'! এমনটা ভাবছে বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে সরকারকে আপার নিয়ে সিদ্ধান্ত এবার নিতেই হবে। কারণ দ্বিতীয় রাস্তা আর খোলা নেই তৃণমূল সরকারের সামনে। যতই কষ্টকর হোক, নিয়োগ নিয়ে এবার সিদ্ধান্ত নেবার সময় এসে গিয়েছে। তাঁদের মতে এবারের লোকসভা নির্বাচনে হারের কারণ কি তা বুঝে গিয়েছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। মূলত রাজ্যের চাকরি প্রার্থীদের একটা বড় অংশ এবং রাজ্য সরকারী কর্মচারীরা তাদের সমর্থন না করার জন্য রাজ্যে ফুটেছে পদ্ম। তাই সামনের বিধানসভা নির্বাচন তৃণমূলের কাছে কঠিন চ্যালেঞ্জ। সেটা বুঝে গিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। আর তাই সামনের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিকে আটকাতে হলে
নিয়োগ সমস্যার সমাধান করে চাকরি প্রার্থীদের সমর্থনকে নিজেদের দিকে আনতে না পারলে বিজেপিকে এই রাজ্যে আটকান বেশ কঠিন হয়ে যাবে। তাই তৃণমূলের একটা বড় অংশ চাইছে রাজ্যের এই মুহূর্তে যতগুলি নিয়োগ সমস্যা আছে সব গুলির সমাধান করে বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করতে। এখন দেখার ২৬ তারিখ আপার নিয়ে আদালত কি সিদ্ধান্ত নেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে কমিশন ও হবু শিক্ষকরা।
নিয়োগ সমস্যার সমাধান করে চাকরি প্রার্থীদের সমর্থনকে নিজেদের দিকে আনতে না পারলে বিজেপিকে এই রাজ্যে আটকান বেশ কঠিন হয়ে যাবে। তাই তৃণমূলের একটা বড় অংশ চাইছে রাজ্যের এই মুহূর্তে যতগুলি নিয়োগ সমস্যা আছে সব গুলির সমাধান করে বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করতে। এখন দেখার ২৬ তারিখ আপার নিয়ে আদালত কি সিদ্ধান্ত নেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে কমিশন ও হবু শিক্ষকরা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন