সম্প্রতি যোগ্যতার ভিত্তিতে বেতনের দাবি জানিয়ে টানা অনশন করে প্রাথমিক শিক্ষকদের অরাজনৈতিক সংগঠন উস্থি ইউনাইটেড প্রাইমারি টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন( UUPTWA)।
শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এই আন্দোলনের চাপে রাজ্য সরকার প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেয়। সরকারি বিবৃতি আদায়ের পরে আন্দোলন প্রত্যাহার করে শিক্ষকরা।
যদিও এই বেতন বৃদ্ধির নোটিশ জারির পরেই ফের বাড়তে থাকে বিতর্ক। কারণ ওই বিজ্ঞপ্তি অনুসারে সদ্য নিযুক্ত শিক্ষকরা উপকৃত হলেও বেতন বৃদ্ধির কোনও সুফল পাবেনা সিনিয়র শিক্ষকরা। এই রাজ্যের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এনসিআরটি-র নিয়ম মেনে উচ্চমাধ্যমিকে ৫০% নম্বর সহ ডিএলএড পাশ করতে হয়েছে। তাহলে বেতন বৃদ্ধির সুফল কেন পাবেনা সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
এই বিষয় নিয়ে রবিবার কলকাতায় জরুরি বৈঠকে বসেন উস্থির রাজ্য কমিটির সদস্যরা। ওই বৈঠকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে সোমবার একটি প্রতিনিধি দল রাজ্যের জয়েন্ট সেক্রেটারি এবং দরকার হলে শিক্ষামন্ত্রী সঙ্গে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। সেখানে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর সম্পর্কে কোন আশ্বাস না পেলে বৃহত্তর আন্দোলনের সিদ্ধান্ত নেবে ওই সংগঠনের নেতারা।
এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভালো, সিনিয়রিটির সুযোগ-সুবিধা হারাতে পারেন প্রাথমিক শিক্ষকরা। এমনই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বেতন ক্রম বৃদ্ধির পরে পে-ফিক্সেশন নিয়ে।
সেখানে দেখা যাচ্ছে, শিক্ষক বা শিক্ষিকা যাঁরা ১৮ বছর চাকরি সম্পূর্ণ করেছেন তাঁরা তাঁদের সিনিয়রিটির জন্য কিছু সুযোগ-সুবিধা পেতেন, গ্রেড-পে বৃদ্ধির পরও সেই সুবিধা আর পাবেন কিনা সেই সম্পর্কে কোনও স্পষ্ট উত্তর দেয়নি স্কুল শিক্ষা দফতর। বরঞ্চ এই প্রশ্ন বর্তমান সময়ে অপ্রাসঙ্গিক বলে উল্লেখ করা রয়েছে। আর এখান থেকেই প্রাথমিক শিক্ষকদের একটা বড় অংশ মনে করছে সিনিয়রিটির সুবিধা হারাতে পারেন তাঁরা।
শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এই আন্দোলনের চাপে রাজ্য সরকার প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেয়। সরকারি বিবৃতি আদায়ের পরে আন্দোলন প্রত্যাহার করে শিক্ষকরা।
এই বিষয় নিয়ে রবিবার কলকাতায় জরুরি বৈঠকে বসেন উস্থির রাজ্য কমিটির সদস্যরা। ওই বৈঠকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে সোমবার একটি প্রতিনিধি দল রাজ্যের জয়েন্ট সেক্রেটারি এবং দরকার হলে শিক্ষামন্ত্রী সঙ্গে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। সেখানে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর সম্পর্কে কোন আশ্বাস না পেলে বৃহত্তর আন্দোলনের সিদ্ধান্ত নেবে ওই সংগঠনের নেতারা।
এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভালো, সিনিয়রিটির সুযোগ-সুবিধা হারাতে পারেন প্রাথমিক শিক্ষকরা। এমনই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বেতন ক্রম বৃদ্ধির পরে পে-ফিক্সেশন নিয়ে।
সেখানে দেখা যাচ্ছে, শিক্ষক বা শিক্ষিকা যাঁরা ১৮ বছর চাকরি সম্পূর্ণ করেছেন তাঁরা তাঁদের সিনিয়রিটির জন্য কিছু সুযোগ-সুবিধা পেতেন, গ্রেড-পে বৃদ্ধির পরও সেই সুবিধা আর পাবেন কিনা সেই সম্পর্কে কোনও স্পষ্ট উত্তর দেয়নি স্কুল শিক্ষা দফতর। বরঞ্চ এই প্রশ্ন বর্তমান সময়ে অপ্রাসঙ্গিক বলে উল্লেখ করা রয়েছে। আর এখান থেকেই প্রাথমিক শিক্ষকদের একটা বড় অংশ মনে করছে সিনিয়রিটির সুবিধা হারাতে পারেন তাঁরা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন