আদালতের নির্দেশে আপার প্রাইমারির মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। আর এর পর থেকে বিতর্ক তুঙ্গে। অভিযোগ কমিশন যে মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে তাতে বহু অনিয়ম করা হয়েছে। এমনটাই অভিযোগ পরীক্ষার্থীদের। পরীক্ষার্থীদের আরও অভিযোগ সব অনিয়ম করা হয়েছে পরিকল্পনা মাফিক। প্রতিটি স্তরে অনিয়ম করেছে কমিশন। ইন্টারভিউতে প্রাপ্ত নম্বর পেনসিলে দেওয়া হয়েছে। পরে সেই প্রাপ্ত নম্বর নিজেদের প্রয়োজন মতন বাড়িয়ে বা কমিয়ে মেরিটলিস্ট প্রকাশ করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরীক্ষার্থী কলকাতা নিউজ ডট অনলাইনের প্রতিনিধিকে জানান, সময় আসুক সব কিছু আমরা আদালতে প্রমাণ করেই ছাড়ব।
এর পরেও উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির ভুরি ভুরি অভিযোগ। ২৫ অক্টোবর অভিযোগ জানানোর শেষ দিন। যদিও ইতিমধ্যে ৫ হাজারের কাছে অভিযোগ কমিশনের দফতরে জমা পড়ে গিয়েছে। তাই আপারের নিয়োগ শেষ পর্যন্ত শেষ করা যাবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
যখন আপারের নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলছে, তখন মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগের নির্দেশ দিলেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, " আমি দেখেছি অন্য রাজ্যে ছাত্র-বস্তায় পড়ুয়ারা ইউনিভারসিটি বা কলেজে ওরা একটা ইন্টার্নশিপ করে।এই নিয়ম এখনও অনেক রাজ্যে চালু আছে। এই রাজ্যে এটা চালু করছে না কেন? এই নিয়ম চালু হলে রাজ্যের শিক্ষিত ছেলে-মেয়েরা এক বছরের জন্য কাজের একটা সুযোগ পায়। আর এটা যদি ২ বছরের হয় তা হলে ওদের আরও সুবিধা হল। এর ফলে চাকরির ক্ষেত্রেও কিছুটা সুবিধা হয়।"
এরপর ছাত্রদের উদ্দেশ্যে নেত্রী বলেন, "তোমরা নিশ্চয় ইন্টার্নশিপ করতে চাও। সরকার তোমাদের দু-বছর কাজের সুযোগ দেবে, আর তোমরা সরকারি প্রকল্পে সাহায্য করবে। প্রকল্পগুলিকে সাহায্য করলে। এই প্রকল্পটা আমি নতুন প্রজন্মের জন্য উৎসর্গ করছি। এই প্রস্তাব আজ আমি রাখলাম। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এগুলি শুরু করা হোক।"
মুখ্যমন্ত্রীর এমন প্রস্তাবের পর ইতিমধ্যে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, রাজ্য সরকার কি এখন শিক্ষক নিয়োগ চায় না? আর সেই কারণে মুখ্যমন্ত্রী এখন ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগের নির্দেশ দিলেন? যদি মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতন ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগ হয়, তাহলে আপার প্রাইমারির ভবিষ্যৎ যে আরও অনিশ্চিত হয়ে পড়বে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
যখন আপারের নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলছে, তখন মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগের নির্দেশ দিলেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, " আমি দেখেছি অন্য রাজ্যে ছাত্র-বস্তায় পড়ুয়ারা ইউনিভারসিটি বা কলেজে ওরা একটা ইন্টার্নশিপ করে।এই নিয়ম এখনও অনেক রাজ্যে চালু আছে। এই রাজ্যে এটা চালু করছে না কেন? এই নিয়ম চালু হলে রাজ্যের শিক্ষিত ছেলে-মেয়েরা এক বছরের জন্য কাজের একটা সুযোগ পায়। আর এটা যদি ২ বছরের হয় তা হলে ওদের আরও সুবিধা হল। এর ফলে চাকরির ক্ষেত্রেও কিছুটা সুবিধা হয়।"
এরপর ছাত্রদের উদ্দেশ্যে নেত্রী বলেন, "তোমরা নিশ্চয় ইন্টার্নশিপ করতে চাও। সরকার তোমাদের দু-বছর কাজের সুযোগ দেবে, আর তোমরা সরকারি প্রকল্পে সাহায্য করবে। প্রকল্পগুলিকে সাহায্য করলে। এই প্রকল্পটা আমি নতুন প্রজন্মের জন্য উৎসর্গ করছি। এই প্রস্তাব আজ আমি রাখলাম। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এগুলি শুরু করা হোক।"
মুখ্যমন্ত্রীর এমন প্রস্তাবের পর ইতিমধ্যে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, রাজ্য সরকার কি এখন শিক্ষক নিয়োগ চায় না? আর সেই কারণে মুখ্যমন্ত্রী এখন ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগের নির্দেশ দিলেন? যদি মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতন ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগ হয়, তাহলে আপার প্রাইমারির ভবিষ্যৎ যে আরও অনিশ্চিত হয়ে পড়বে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন