আদালতের নির্দেশে আপারের মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। তাতে বেশ কিছু অনিয়ম অভিযোগ এনেছেন পরীক্ষার্থীরা। শুধু তাই নয়, ভুক্তভোগী চাকরি-প্রার্থীরা অনেকেই তালিকায় নিজেদের নামের পাশে প্রাপ্ত নম্বর নিয়ে কমিশনের দফতরে অভিযোগ জানাতে গিয়ে হয়রান হচ্ছে বলেও সরব হয়েছে বাম যুব সংগঠনের নেতারা। আদালতের নির্দেশ যদি সঠিকভাবে না মানা হয় তাহলে আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে পুজোর ছুটির পর ফের হাইকোর্টের দ্বারস্থ হবে বলে হুমকিও দিয়েছে তাঁরা। এই অবস্থায় রাজ্য সরকারের কাছে স্বচ্ছ তালিকা প্রকাশের দাবি জানিয়ে ভুক্তভোগীদের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে শুক্রবার বিবৃতি দিয়েছেন সিপিআই(এম) এর রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র। এর ফলে টেট নিয়ে ফের বিতর্ক শুরু।
আর এর জেরে ফের আটকে যেতে পারে আপারের গোটা নিয়োগ প্রক্রিয়া। এমনটাই মনে করছেন আইনজীবীদের অনেকেই।
মিশ্র বলেছেন, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিটি চাকরি-প্রার্থীর অ্যাকাডেমিক, টেট পরীক্ষা ও ইন্টারভিউয়ে প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে মেধা তালিকায় তার স্থান প্রকাশ করার কথা। কিন্তু প্রকাশিত তালিকায় দেখা যাচ্ছে অনেক চাকরি প্রার্থীর রহস্যজনক-ভাবে অ্যাকাডেমিক ও টেট-এ প্রাপ্ত নম্বর বৃদ্ধি পেয়েছে। এর কারণ নিয়ে এসএসসি কর্তৃপক্ষ কোনও বিশ্বাসযোগ্য কারণ দেখাতে পারেনি। পাশাপাশি আদালতের নির্দেশ মেনে ইন্টারভিউয়ে বসা সকল প্রার্থীরই নাম মেধা তালিকায় থাকার কথা। কিন্তু এক্ষেত্রে তা মানা হয়নি। সর্বোপরি, বহু সংখ্যক প্রার্থীর অ্যাকাডেমিক, টেট এবং ইন্টারভিউয়ে প্রাপ্ত নম্বর একই, যা দেখে সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে। এই অবস্থায় নিয়োগ দুর্নীতি বন্ধে ও স্বচ্ছতার স্বার্থে ভুক্তভোগী সকল প্রার্থীকে তাদের অভিযোগ জানানোর সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সরকারের কাছে।
মিশ্র বলেছেন, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিটি চাকরি-প্রার্থীর অ্যাকাডেমিক, টেট পরীক্ষা ও ইন্টারভিউয়ে প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে মেধা তালিকায় তার স্থান প্রকাশ করার কথা। কিন্তু প্রকাশিত তালিকায় দেখা যাচ্ছে অনেক চাকরি প্রার্থীর রহস্যজনক-ভাবে অ্যাকাডেমিক ও টেট-এ প্রাপ্ত নম্বর বৃদ্ধি পেয়েছে। এর কারণ নিয়ে এসএসসি কর্তৃপক্ষ কোনও বিশ্বাসযোগ্য কারণ দেখাতে পারেনি। পাশাপাশি আদালতের নির্দেশ মেনে ইন্টারভিউয়ে বসা সকল প্রার্থীরই নাম মেধা তালিকায় থাকার কথা। কিন্তু এক্ষেত্রে তা মানা হয়নি। সর্বোপরি, বহু সংখ্যক প্রার্থীর অ্যাকাডেমিক, টেট এবং ইন্টারভিউয়ে প্রাপ্ত নম্বর একই, যা দেখে সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে। এই অবস্থায় নিয়োগ দুর্নীতি বন্ধে ও স্বচ্ছতার স্বার্থে ভুক্তভোগী সকল প্রার্থীকে তাদের অভিযোগ জানানোর সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সরকারের কাছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন