করিমপুর উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী জয়প্রকাশ মজুমদারের হেনস্থার ঘটনায় বিতর্ক শুরু হয়েছে গোটা রাজ্য জুড়ে। এই ঘটনা নিয়ে বিতর্কিত প্রতিক্রিয়া তৃণমূলের মহাসচিব তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের।
এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে পার্থবাবু বলেন, 'লাথিটা কার, বিজেপির লোকের না জনগণের, দেখা হোক।' সোমবার রাজ্যের অন্য ২ বিধানসভা কেন্দ্রের সঙ্গে নদিয়ার করিমপুরেও ছিল উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ। এদিন বিক্ষিপ্ত অশান্তির মধ্যেই শেষ হয় ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া।
প্রসঙ্গত, আক্রান্ত হন বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার। ঘটনাটি ঘটেছে করিমপুরের ঘিরাঘাটে। মাটিতে ফেলে বেধড়ক মারধর ও লাথি মারা হয় এই বিজেপি প্রার্থীকে। এই ঘটনাটি ঘটে পোলিং স্টেশন থেকে মাত্র ২০ থেকে ৩০ মিটার দূরেই। জয়প্রকাশ মজুমদারের অভিযোগ, দূরে দাঁড়িয়ে থাকলেও অনেক পরে উদ্ধারকার্যে আসে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
এদিন দুপুরে ঘিয়াঘাট ইসলামপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসেন জয়প্রকাশ মজুমদার। বুথে এসে দেখেন এক প্রিসাইডিং অফিসারের কাছে দুটি ফোন রয়েছে। এই ঘটনার প্রতিবাদ করেন তিনি। এরপরই দেখা যায়, বুথের পাশের একটি ঘরে ১৪-১৫ জন মিলে রান্নাবান্না করছে। এই ঘটনার প্রতিবাদ করাতেই উত্তেজনা ছড়ায় এবং পরে তাঁকে মারধর করা হয়।
প্রসঙ্গত, আক্রান্ত হন বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার। ঘটনাটি ঘটেছে করিমপুরের ঘিরাঘাটে। মাটিতে ফেলে বেধড়ক মারধর ও লাথি মারা হয় এই বিজেপি প্রার্থীকে। এই ঘটনাটি ঘটে পোলিং স্টেশন থেকে মাত্র ২০ থেকে ৩০ মিটার দূরেই। জয়প্রকাশ মজুমদারের অভিযোগ, দূরে দাঁড়িয়ে থাকলেও অনেক পরে উদ্ধারকার্যে আসে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
এদিন দুপুরে ঘিয়াঘাট ইসলামপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসেন জয়প্রকাশ মজুমদার। বুথে এসে দেখেন এক প্রিসাইডিং অফিসারের কাছে দুটি ফোন রয়েছে। এই ঘটনার প্রতিবাদ করেন তিনি। এরপরই দেখা যায়, বুথের পাশের একটি ঘরে ১৪-১৫ জন মিলে রান্নাবান্না করছে। এই ঘটনার প্রতিবাদ করাতেই উত্তেজনা ছড়ায় এবং পরে তাঁকে মারধর করা হয়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন