আদালতের নির্দেশে পুজোর ছুটির মধ্যে প্রকাশিত হয়েছিল উচ্চ প্রাথমিকের মেরিট লিস্ট। যদিও তাতে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন চাকরি প্রার্থীদের একটা বড় অংশ। সম্প্রতি হাইকোর্টে মাননীয়া বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্য মহাশয়ার এজলাসে ৮ নং সিরিয়ালে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের মামলাটি ওঠে।
পরীক্ষার্থীদের অনেকের অনুমান ছিল হয়তো আপারের সমস্যা মিটে যাবে। যদিও তেমন কিছু হয় নি। বরঞ্চ আইনি জালে আরও বেশি জড়িয়ে গিয়েছে আপারের নিয়োগ প্রক্রিয়া। আদালত আবার পরবর্তী শুনানির তারিখ দিয়েছে। যদিও ওই দিন আদালতে শুনানির সময় সরকারপক্ষের আইনজীবী বলেন মেরিট লিস্টে মাত্র ২৩টি ভুল হয়েছে। কমিশন ইচ্ছাকৃত কোনও ভুল বা দুর্নীতি করেনি।
এখানেই প্রশ্ন, তাহলে কমিশনে যে ১০ হাজার অভিযোগ জমা পড়েছে তার বেশিরভাগ অভিযোগ মিথ্যা। পরিকল্পনা মাফিক ওই অভিযোগ জমা দেওয়া হয়েছে। যারা চক্রান্ত করে এই অভিযোগ করলেন তাদের বিরুদ্ধে কেন কমিশন ব্যবস্থা নিলেন না? এমনকি এই অভিযোগ জমাপড়ার পরে কমিশনের তরফে বলা হয়েছিল ৬০০ অভিযোগের সত্যতা আছে। সংবাদমাধ্যমে থেকে এমন খবর পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু সেই ৬০০ অভিযোগ কমে কি করে ২৩টি অভিযোগ হয়ে গেল, তার উত্তর দিতে হবে কমিশনকে। আদালতে সব প্রশ্নের উপযুক্ত উত্তর না দিতে পারলে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া আরও আইনি জালে জড়িয়ে যাবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
এখানেই প্রশ্ন, তাহলে কমিশনে যে ১০ হাজার অভিযোগ জমা পড়েছে তার বেশিরভাগ অভিযোগ মিথ্যা। পরিকল্পনা মাফিক ওই অভিযোগ জমা দেওয়া হয়েছে। যারা চক্রান্ত করে এই অভিযোগ করলেন তাদের বিরুদ্ধে কেন কমিশন ব্যবস্থা নিলেন না? এমনকি এই অভিযোগ জমাপড়ার পরে কমিশনের তরফে বলা হয়েছিল ৬০০ অভিযোগের সত্যতা আছে। সংবাদমাধ্যমে থেকে এমন খবর পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু সেই ৬০০ অভিযোগ কমে কি করে ২৩টি অভিযোগ হয়ে গেল, তার উত্তর দিতে হবে কমিশনকে। আদালতে সব প্রশ্নের উপযুক্ত উত্তর না দিতে পারলে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া আরও আইনি জালে জড়িয়ে যাবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন