আদালতে একগুচ্ছ মামলার জেরে ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতায় কিছুটা হলেও পিছু হঠতে বাধ্য হল রাজ্য।
রাজ্য সরকারের তরফে CAA ও NRC-র বিরোধিতায় কোনও বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে না বলে, মামলার পরিপ্রেক্ষিতে স্পষ্ট নির্দেশ দেয় আদালত। আদালতের সেই নির্দেশের পরে রাজ্য সরকার সব জায়গা থেকে সমস্তরকম বিজ্ঞাপন সরিয়ে নিচ্ছে। এর পাশাপাশি নতুন করে বিজ্ঞাপন দেওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে বলে আদালতকে জানালেন অ্যাডভোকেট জেনারেল।
মুখ্যমন্ত্রীর মতো একটি সাংবিধানিক পদে থেকে রাষ্ট্রপতির সই করা আইনের কীভাবে বিরোধিতা করছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! এই মর্মে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টে। এর সঙ্গে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরোধিতায় বিক্ষোভকারীদের তাণ্ডবের জেরে ক্ষতিপূরণ চেয়েও আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল রেলও। আজ সব মামলাগুলিরই শুনানি হয়।
প্রশ্ন ওঠে , রাজ্য সরকারের তরফ থেকে জনস্বার্থে প্রচারিত NRC, CAA লাগু হবে না।
সরকার পক্ষ থেকে এই রকম বিজ্ঞাপন কিভাবে দেওয়া হচ্ছে। রাজ্য সরকারের তরফে বলা হয়েছে রাজ্যের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। এর পরেও রাজ্যে কেনও ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে? বিচারপতির এই প্রশ্নের উত্তরে এজি বলেন, এখন বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখা হয়েছে। বলা হয়, ইন্টারনেট পরিষেবা খুলে দেওয়া হয়েছে।
এরপরই প্রধান বিচারপতি নির্দেশ দেন, সরকারি টাকায় কোথাও কোনও বিজ্ঞাপন চলবে না। ওয়েবসাইট সহ সমস্ত জায়গা থেকে সব বিজ্ঞাপন দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে।
মুখ্যমন্ত্রীর মতো একটি সাংবিধানিক পদে থেকে রাষ্ট্রপতির সই করা আইনের কীভাবে বিরোধিতা করছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! এই মর্মে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টে। এর সঙ্গে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরোধিতায় বিক্ষোভকারীদের তাণ্ডবের জেরে ক্ষতিপূরণ চেয়েও আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল রেলও। আজ সব মামলাগুলিরই শুনানি হয়।
প্রশ্ন ওঠে , রাজ্য সরকারের তরফ থেকে জনস্বার্থে প্রচারিত NRC, CAA লাগু হবে না।
Loading...
এরপরই প্রধান বিচারপতি নির্দেশ দেন, সরকারি টাকায় কোথাও কোনও বিজ্ঞাপন চলবে না। ওয়েবসাইট সহ সমস্ত জায়গা থেকে সব বিজ্ঞাপন দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন