৮ নভেম্বর, হায়দরাবাদ থেকে ৫০ কিমি দূরে নৃশংস ঘটনাটি ঘটে। বাড়িতে ফেরার সময় রাতে সামশাবাদের তন্দুপল্লি টোল প্লাজার কাছে স্কুটির টায়ার ফেটে যায় ওই পশু চিকিত্সকের। ২৯ নভেম্বর ওই টোল প্লাজা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে শাদনগরে চাতানপল্লি সেতুর কাছে তরুণী চিকিত্সকের পোড়া দেহ উদ্ধার হয়। অভিযোগ ছিল,গণধর্ষণের পর তাঁকে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
পরে সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে চারজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর মহম্মদ আরিফ, নবীন, চিন্তাকুন্তা কেশাবুলু ও শিবাকে লাগাতার জেরা করে পুলিশ। জেরার মুখে তাঁরা স্বীকার করে, শ্বাসরোধ করেই খুন করা হয়েছিল পশু চিকিত্সককে পরে প্রমাণ লোপাটের জন্যই তাঁর শবদেহ পেট্রোল ঢেলে পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে তারা। হায়দরাবাদ গণধর্ষণ কাণ্ডের পর থেকে আক্রোশে ফুঁসতে থাকে গোটা দেশ। অপরাধীদের ফাঁসির দাবিতেও সুর চড়ান অনেকে। এরপরেই শুক্রবার কাকভোরে পুলিশের এনকাউন্টারে খতম চার অভিযুক্তই।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন