লাভপুর হত্যা মামলার চার্জশিটে নাম এল বিজেপি নেতা মণিরুল ইসলামের। এছাড়া, প্ররোচনার দায়ে নাম জড়াল মুকুল রায়ের।
৪ ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে ২০১০ সালের ঘটনার পুনর্তদন্ত করে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। শনিবার সেই চার্জশিট গৃহীত হয়।
এই প্রসঙ্গে জেলা পুলিশ সুপার শ্যাম সিং বলেন, "আদালতের নির্দেশে ফের তদন্ত করে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। হাইকোর্টে সেই চার্জশিট গৃহীত হয়েছে।" বালিরঘাটের দখলদারির দ্বন্দ্ব মেটাতে ২০১০ সালে লাভপুরের নবগ্রামে নিজের বাড়ির খামারে সালিশি সভা ডেকেছিলেন মণিরুল ইসলাম। যদিও তখন তিনি ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতা। সেই সালিশি সভায় বচসার জেরে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে কটুন শেখ, ধানু শেখ ও তরুক শেখকে। এই খুনের ঘটনায় মণিরুল ইসলাম সহ ৫২ জনের নামে লাভপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়। ঘটনার পরেই তৃণমূলে নাম লেখান তিনি। পরে লাভপুর বিধানসভা থেকে তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হন। ২০১১ সালে একটি জনসভা থেকে " তিন জনকে মেরে দিয়েছি" বলে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন মণিরুল। পরে পুলিশ বোলপুর আদালতে ৩০ জনের নামে চার্জশিট জমা দেয়। সেই চার্জশিট থেকে নাম বাদ যায় এই মণিরুলের। পরে নিহতের পরিবার তদন্ত চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। চলতি বছরে ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। ইতিমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে নাম লিখিয়েছেন মণিরুল। আদালতের নির্দেশ মত ফের তদন্ত শুরু করে পুলিশ। ৪ ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। আদালত থেকে পাওয়া খবর অনুসারে, সেই চার্জশিটে নাম রয়েছে মণিরুল ইসলামের। ২০১০ সালে ঘটনার সময় তৃণমূলের অন্যতম নেতা ছিলেন মুকুল রায়। প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটে নাম মুকুল রায়ের।
এই প্রসঙ্গে জেলা পুলিশ সুপার শ্যাম সিং বলেন, "আদালতের নির্দেশে ফের তদন্ত করে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। হাইকোর্টে সেই চার্জশিট গৃহীত হয়েছে।" বালিরঘাটের দখলদারির দ্বন্দ্ব মেটাতে ২০১০ সালে লাভপুরের নবগ্রামে নিজের বাড়ির খামারে সালিশি সভা ডেকেছিলেন মণিরুল ইসলাম। যদিও তখন তিনি ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতা। সেই সালিশি সভায় বচসার জেরে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে কটুন শেখ, ধানু শেখ ও তরুক শেখকে। এই খুনের ঘটনায় মণিরুল ইসলাম সহ ৫২ জনের নামে লাভপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়। ঘটনার পরেই তৃণমূলে নাম লেখান তিনি। পরে লাভপুর বিধানসভা থেকে তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হন। ২০১১ সালে একটি জনসভা থেকে " তিন জনকে মেরে দিয়েছি" বলে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন মণিরুল। পরে পুলিশ বোলপুর আদালতে ৩০ জনের নামে চার্জশিট জমা দেয়। সেই চার্জশিট থেকে নাম বাদ যায় এই মণিরুলের। পরে নিহতের পরিবার তদন্ত চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। চলতি বছরে ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। ইতিমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে নাম লিখিয়েছেন মণিরুল। আদালতের নির্দেশ মত ফের তদন্ত শুরু করে পুলিশ। ৪ ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। আদালত থেকে পাওয়া খবর অনুসারে, সেই চার্জশিটে নাম রয়েছে মণিরুল ইসলামের। ২০১০ সালে ঘটনার সময় তৃণমূলের অন্যতম নেতা ছিলেন মুকুল রায়। প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটে নাম মুকুল রায়ের।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন