সরকার-রাজ্যপাল সংঘাত চরমে। আর তারি জেরে বৃহস্পতিবার সকালেই বিধানসভার গেটে নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে। প্রায় ২০ মিনিটের কাছে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানকে। এমনকি তাঁর গাড়ি পর্যন্ত বিধানসভার ভিতর ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তৃণমূলের মহাসচিব তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় সরাসরি আক্রমণ শানালেন জগদীপ ধনকড়ের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, "উনি ঘুরুন। এতে আমাদের কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু সরকারের পয়সা নষ্ট করবেন না।" তিনি আরও বলেন, "কোথাও কিছু হলেই চলে যাচ্ছেন, দাঁড়িয়ে থাকছেন আর পরে ছবি তুলছেন। মানুষের মনে তো প্রশ্ন আসতেই পারে, উনি কি ছবি তোলার জন্য ঘুরে বেড়াচ্ছেন?"
প্রসঙ্গত, এদিন সকালে বিধানসভায় পৌঁছলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। যদিও দীর্ঘক্ষণ দাড়িয়ে থাকার পরও খোলা হল না ভবনের দরজা। এমন ঘটনায় ফের হতাশ হলেন ধনখড়।
বুধবার রাজ্যপাল জানিয়েছিলেন, বৃহস্পতিবার বিধানসভায় যাবেন তিনি। আর তাই পূর্ব ঘোষণা মতোই এদিন সকালে বিধানসভায় পৌঁছে যান রাজ্যপাল। তবে ২নং দরজা ছাড়া সংসদ ভবনের সব দরজা বন্ধ ছিল। এদিন বন্ধ থাকা ৩নং নম্বর গেটের সামনে অনেকটা সময় দাঁড়িয়ে থাকেন রাজ্যপাল, কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। এই ঘটনায় তি যে বেশ বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ তা বুঝিয়ে দেন রাজ্যপাল। যদিও শেষে পায়ে হেঁটেই অন্য রাস্তা দিয়ে ভিতরে যান রাজ্যপাল।
প্রসঙ্গত, এদিন সকালে বিধানসভায় পৌঁছলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। যদিও দীর্ঘক্ষণ দাড়িয়ে থাকার পরও খোলা হল না ভবনের দরজা। এমন ঘটনায় ফের হতাশ হলেন ধনখড়।
বুধবার রাজ্যপাল জানিয়েছিলেন, বৃহস্পতিবার বিধানসভায় যাবেন তিনি। আর তাই পূর্ব ঘোষণা মতোই এদিন সকালে বিধানসভায় পৌঁছে যান রাজ্যপাল। তবে ২নং দরজা ছাড়া সংসদ ভবনের সব দরজা বন্ধ ছিল। এদিন বন্ধ থাকা ৩নং নম্বর গেটের সামনে অনেকটা সময় দাঁড়িয়ে থাকেন রাজ্যপাল, কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। এই ঘটনায় তি যে বেশ বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ তা বুঝিয়ে দেন রাজ্যপাল। যদিও শেষে পায়ে হেঁটেই অন্য রাস্তা দিয়ে ভিতরে যান রাজ্যপাল।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন