উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ জটিলতা কবে কাটবে তা জানে না কমিশন। এই নিয়োগ নিয়ে একের পর এক মামলার পাহাড় জমেছে আদালতে। এর পাশাপাশি আছে রাজ্য সরকারের অনীহা। আর তাই আপারের পরীক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কোন দিকে বাঁক নেয় সেটাই এখন দেখার।
উচ্চ প্রাথমিকে দ্রুত নিয়োগের দাবিতে চলতি মাসের ১৬ তারিখ আচার্য সদনের পাশেই বড় ধরনের প্রতিবাদ সভার ডাক দিয়েছে আপারের পরীক্ষার্থীরা। এখন দেখার ওই আন্দোলন কতটা সফল হয়।
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে এই আন্দোলনের যৌক্তিকতা আছে কি? কারণ আপারের নিয়োগ নিয়ে একাধিক মামলা হয়েছে আদালতে। সস্প্রতি আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা দায়ের হয়েছে আদালতে। এই সব মামলার জটিলতা কাটিয়ে নিয়োগের কাজ শেষকরা স্কুল সার্ভিস কমিশনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। যদিও কমিশন নিয়োগের কাজ কবে শেষ করতে পারবে তা পুরোটা আর কমিশনের হাতে নেই। সবকিছু নির্ভর করছে আদালতের উপর। কারণ আদালত আপারের নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার শেষ শুনানির দিন মনে করিয়ে দিয়েছে, কমিশন আপারের নিয়োগের কাজ করতে পারবে কি পারবে না, তা নির্ভর করছে আদালতের সিদ্ধান্তের উপর। এইরকম পরিস্থিতিতে চলতি মাসের ১৬ তারিখ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে হবু শিক্ষকরা।
আন্দোলনের দাবি:-
১। আপার প্রাইমারি নিয়োগ জানুয়ারি মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে।
২। ইন্টারভিউ দেওয়া সমস্ত চাকরি-প্রার্থীদের মেধা তালিকাতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৩। মেধা তালিকা তে ত্রুটি বিচ্যুতি সমাধান করে ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই এমপেনেল্ড ও ওয়েটিং লিস্ট প্রকাশ করে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৪। ১:১.৪ রেসিও বজায় রাখতে হবে।
৫। এখন যদি কোন যোগ্য প্রার্থীর ভেরিফিকেশন ও ইন্টারভিউ বাকি থাকে তা দ্রুততার সাথে সম্পন্ন করতে হবে।
৬। জানুয়ারি মাসের মধ্যেই আপার প্রাইমারি নিয়োগ সম্পূর্ণ করে জানুয়ারি মাসে ৯-১২ ও আপার প্রাইমারিতে পরীক্ষার জন্য নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে।
আন্দোলনকারীদের দাবি গুলিও বেশ প্রাসঙ্গিক ও যুক্তিযুক্ত। কিন্তু যেখানে নিয়োগের বিষয়টি এখন পুরোটাই নির্ভর করছে আদালতের উপর, সেখানে আচার্য সদনের পাশে আন্দোলন করার যুক্তি কি! যদিও এটা ঠিক এই আন্দোলনের ফলে কমিশনের উপর কিছুটা চাপ বাড়বে। তাতে কি আদালত নিয়োগের ব্যাপারে ছাড়পত্র দিয়ে দেবে? তাই পরীক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন থেকেই গেলো।
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে এই আন্দোলনের যৌক্তিকতা আছে কি? কারণ আপারের নিয়োগ নিয়ে একাধিক মামলা হয়েছে আদালতে। সস্প্রতি আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা দায়ের হয়েছে আদালতে। এই সব মামলার জটিলতা কাটিয়ে নিয়োগের কাজ শেষকরা স্কুল সার্ভিস কমিশনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। যদিও কমিশন নিয়োগের কাজ কবে শেষ করতে পারবে তা পুরোটা আর কমিশনের হাতে নেই। সবকিছু নির্ভর করছে আদালতের উপর। কারণ আদালত আপারের নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার শেষ শুনানির দিন মনে করিয়ে দিয়েছে, কমিশন আপারের নিয়োগের কাজ করতে পারবে কি পারবে না, তা নির্ভর করছে আদালতের সিদ্ধান্তের উপর। এইরকম পরিস্থিতিতে চলতি মাসের ১৬ তারিখ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে হবু শিক্ষকরা।
আন্দোলনের দাবি:-
১। আপার প্রাইমারি নিয়োগ জানুয়ারি মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে।
২। ইন্টারভিউ দেওয়া সমস্ত চাকরি-প্রার্থীদের মেধা তালিকাতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৩। মেধা তালিকা তে ত্রুটি বিচ্যুতি সমাধান করে ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই এমপেনেল্ড ও ওয়েটিং লিস্ট প্রকাশ করে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৪। ১:১.৪ রেসিও বজায় রাখতে হবে।
৫। এখন যদি কোন যোগ্য প্রার্থীর ভেরিফিকেশন ও ইন্টারভিউ বাকি থাকে তা দ্রুততার সাথে সম্পন্ন করতে হবে।
৬। জানুয়ারি মাসের মধ্যেই আপার প্রাইমারি নিয়োগ সম্পূর্ণ করে জানুয়ারি মাসে ৯-১২ ও আপার প্রাইমারিতে পরীক্ষার জন্য নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে।
আন্দোলনকারীদের দাবি গুলিও বেশ প্রাসঙ্গিক ও যুক্তিযুক্ত। কিন্তু যেখানে নিয়োগের বিষয়টি এখন পুরোটাই নির্ভর করছে আদালতের উপর, সেখানে আচার্য সদনের পাশে আন্দোলন করার যুক্তি কি! যদিও এটা ঠিক এই আন্দোলনের ফলে কমিশনের উপর কিছুটা চাপ বাড়বে। তাতে কি আদালত নিয়োগের ব্যাপারে ছাড়পত্র দিয়ে দেবে? তাই পরীক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন থেকেই গেলো।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন