মহিলাদের নিরাপত্তার বিষয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন রাষ্ট্রপতি। পকসো আইনে অভিযুক্ত দোষীদের প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করার অনুমতিও দেওয়া উচিত নয়। এ বিষয়ে ভাবা উচিত সংসদের। মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে মন্তব্য করলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। রাজস্থানের উদয়পুরের এক অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।
হায়দরাবাদ ধর্ষণকাণ্ডে সরব গোটা দেশ।
অভিযুক্তের মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে কার্যত সরহ হয় গোটা দেশ। এই আবহে রাষ্ট্রপতিও স্পষ্ট করলেন, নৃশংস ও বর্বরোচিত এমন ঘটনায় কোনও মাফ নয়। যাতে প্রাণ ভিক্ষার আবেদনও করতে না পরে, তার জন্য কঠোর আইন আনার প্রয়োজন বলে মত দিলেন রাষ্ট্রপতি। যা এই প্রেক্ষাপটে খবি তাৎপর্যপূর্ণ।
প্রসঙ্গত, হায়দরাবাদ গণধর্ষণ কাণ্ডে জড়িত চার অভিযুক্তকে খতম করল পুলিশ। অভিযোগ, কাকভোরে পুনর্নির্মাণের সময়ে পালানোর চেষ্টা করে অভিযুক্তরা। এরপরই তাদের ধাওয়া করে গুলি করে পুলিশ। যেখানে তরুণীর দেহ মিলেছিল পাশেই এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটে।
৮ নভেম্বর, হায়দরাবাদ থেকে ৫০ কিমি দূরে নৃশংস ঘটনাটি ঘটে। বাড়িতে ফেরার সময় রাতে সামশাবাদের তন্দুপল্লি টোল প্লাজার কাছে স্কুটির টায়ার ফেটে যায় ওই পশু চিকিত্সকের। ২৯ নভেম্বর ওই টোল প্লাজা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে শাদনগরে চাতানপল্লি সেতুর কাছে তরুণী চিকিত্সকের পোড়া দেহ উদ্ধার হয়। অভিযোগ ছিল,গণধর্ষণের পর তাঁকে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
পরে সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে চারজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর মহম্মদ আরিফ, নবীন, চিন্তাকুন্তা কেশাবুলু ও শিবাকে লাগাতার জেরা করে পুলিশ। জেরার মুখে তাঁরা স্বীকার করে, শ্বাসরোধ করেই খুন করা হয়েছিল পশু চিকিত্সককে পরে প্রমাণ লোপাটের জন্যই তাঁর শবদেহ পেট্রোল ঢেলে পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে তারা। হায়দরাবাদ গণধর্ষণ কাণ্ডের পর থেকে আক্রোশে ফুঁসতে থাকে গোটা দেশ। অপরাধীদের ফাঁসির দাবিতেও সুর চড়ান অনেকে। এরপরেই শুক্রবার কাকভোরে পুলিশের এনকাউন্টারে খতম চার অভিযুক্তই।
হায়দরাবাদ ধর্ষণকাণ্ডে সরব গোটা দেশ।
প্রসঙ্গত, হায়দরাবাদ গণধর্ষণ কাণ্ডে জড়িত চার অভিযুক্তকে খতম করল পুলিশ। অভিযোগ, কাকভোরে পুনর্নির্মাণের সময়ে পালানোর চেষ্টা করে অভিযুক্তরা। এরপরই তাদের ধাওয়া করে গুলি করে পুলিশ। যেখানে তরুণীর দেহ মিলেছিল পাশেই এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটে।
৮ নভেম্বর, হায়দরাবাদ থেকে ৫০ কিমি দূরে নৃশংস ঘটনাটি ঘটে। বাড়িতে ফেরার সময় রাতে সামশাবাদের তন্দুপল্লি টোল প্লাজার কাছে স্কুটির টায়ার ফেটে যায় ওই পশু চিকিত্সকের। ২৯ নভেম্বর ওই টোল প্লাজা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে শাদনগরে চাতানপল্লি সেতুর কাছে তরুণী চিকিত্সকের পোড়া দেহ উদ্ধার হয়। অভিযোগ ছিল,গণধর্ষণের পর তাঁকে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
পরে সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে চারজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর মহম্মদ আরিফ, নবীন, চিন্তাকুন্তা কেশাবুলু ও শিবাকে লাগাতার জেরা করে পুলিশ। জেরার মুখে তাঁরা স্বীকার করে, শ্বাসরোধ করেই খুন করা হয়েছিল পশু চিকিত্সককে পরে প্রমাণ লোপাটের জন্যই তাঁর শবদেহ পেট্রোল ঢেলে পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে তারা। হায়দরাবাদ গণধর্ষণ কাণ্ডের পর থেকে আক্রোশে ফুঁসতে থাকে গোটা দেশ। অপরাধীদের ফাঁসির দাবিতেও সুর চড়ান অনেকে। এরপরেই শুক্রবার কাকভোরে পুলিশের এনকাউন্টারে খতম চার অভিযুক্তই।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন