এবার সংসদের ক্যান্টিন থেকে ভরতুকি উঠে যেতে চলেছে। এবার বাজারদরেই খাবার কিনতে হবে সাংসদদের। স্পিকারের সঙ্গে আলোচনায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্তই নিয়েছেন তাঁরা। সংসদে খাবারের ভরতুকি বাবদ খরচ হত ১৭ কোটি টাকা।
এখন থেকে সেই টাকা খরচ হবে না রাজকোষ থেকে।
সংসদে খাবারের ভরতুকি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ ছিল। মূল্যবৃদ্ধির জেরে সাধারণ মানুষের যখন নাভিশ্বাস, তখন সাংসদরা কেন ভরতুকি পাবেন? এ প্রশ্নও বার বার তুলেছেন সাধারণ মানুষ। বুধবার এ প্রসঙ্গে বাণিজ্য সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সঙ্গে বৈঠকে বসেন স্পিকার। সেখানেই সাংসদরা ভরতুকি তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বৈঠক শেষে স্পিকার ওম বিড়লা ঘোষণা করেন, এখন থেকে সংসদের খাবারে সমস্তরকম ভরতুকি বন্ধ করা হল। সব সাংসদদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সংসদে খাবারের ভরতুকি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ ছিল। মূল্যবৃদ্ধির জেরে সাধারণ মানুষের যখন নাভিশ্বাস, তখন সাংসদরা কেন ভরতুকি পাবেন? এ প্রশ্নও বার বার তুলেছেন সাধারণ মানুষ। বুধবার এ প্রসঙ্গে বাণিজ্য সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সঙ্গে বৈঠকে বসেন স্পিকার। সেখানেই সাংসদরা ভরতুকি তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বৈঠক শেষে স্পিকার ওম বিড়লা ঘোষণা করেন, এখন থেকে সংসদের খাবারে সমস্তরকম ভরতুকি বন্ধ করা হল। সব সাংসদদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন